শাম্মী তুলতুল এর লিখায় এক ধরনের ম্যাসেজ থাকে সব সময়।আছে সমাজ এবং সমাজ সচেতন করার এক প্রকার শক্তি।খুব অল্প বয়সেই তিনি দেশ ও দেশের বাইরে তার লেখনি দিয়ে জয় করেছেন অজস্র মানুষের ভালোবাসা।সাহিত্যিক শাম্মী তুলতুল চট্টগ্রামের একটি অভিজাত সাহিত্য, সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক, উচ্চশিক্ষিত , রক্ষণশীল ও মুক্তিযুদ্ধ পরিবারে জন্ম গ্রহণ করেন।সেই সুবাদে পরিবারের লোকজনকে একদিকে যেমন দেখেছেন সাহিত্য চর্চা করতে। অন্যদিকে দেখেছেন রাজনীতিতে সমানতালে অংশগ্রহণ করতে।তাই লেখালেখি তার রক্তে মুক্তিযুদ্ধ তার চেতনায়। লেখালেখির হাতে খড়ি শিশু থেকেই।স্বরচিত ছড়া পাঠ করে প্রথম পুরস্কার অর্জন করেন শিশু বয়সেই। বাবা আলহাজ আবু মোহাম্মদ খালেদ একজন শিক্ষাবিদ, সংগঠক ছিলেন|বর্তমানে একজন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী সমাজসেবক ও সংগঠক।মা আলহাজ কাজী রওশন আখতার ছিলেন রাউজান কলেজ ছাত্র সংগঠনের নেত্রী।শীর্ষে আছেন দেশের প্রথম সারির দৈনিক পত্রিকা ও দেশের বাইরের প্রথম সারির পত্রিকাগুলোতে এক যুগ ধরে লেখালেখি করে। অধ্যায়ণ করছেন দেশ সেরা ঐতিহ্যবাহী চট্টগ্রাম সরকারী কলেজে।লেখালেখির পাশাপাশি চট্টগ্রাম বেতারে অনুষ্ঠান গ্রন্থনা ও চট্টগ্রাম টেলিভিশনে নিয়মিত আবৃত্তিও করে থাকেন।২০১৬ বইমেলায় তার রকমারি বেষ্ট সেলার দুটো বই, মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক প্রথম উপন্যাস “চোরাবালির বাসিন্দা” ও শিশু-কিশোরদের বই “গণিত মামার চামচ রহস্য” তাকে নিয়ে যায় দিগুণ খ্যাতির শীর্ষে।তার আরও দুটো বই হলো কলামের বই মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও অন্যান্য প্রসঙ্গ, (২০১৩)।টুনটুনির পাখিস্কুল (২০১৪)। সাহিত্যে অবদানের জন্য তিনি ইতিমধ্যে জাতীয় পুরস্কারেও ভূষিত হন।