নাসরীন মুস্তাফার জন্ম ১৭ এপ্রিল, ১৯৭২-এ। দাপ্তরিক নাম নাসরীন জাহান লিপি। বিজ্ঞানের কৃতিছাত্রী নাসরীন বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে স্থাপত্যকলায় স্নাতক এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দূয্রোগ ব্যবস্থাপনায় মাস্টার্স। পেশায় সরকারি কর্মকর্তা। নেপাল এবং দুবাইয়ে বাংলাদেশ মিশনে কূটনৈতিক পদে দায়িত্ব পালন করেছেন। তথ্য মন্ত্রণালয়ের শিশুকিশোর উপেযাগী সচিত্র মাসিক পত্রিকা নবারুণ-এর সম্পাদক ছিলেন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির প্রধান মিডিয়া কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। প্রথম বই ১৯৯৩ সালে বাংলাদেশ শিশু একাডেমী থেকে প্রকাশিত ‘কিজিমামার মিউজিড়িয়া’। বিজ্ঞান ও কল্পবিজ্ঞানের মিশেলে লেখা এই ব্যতিক্রমধর্মী বইটি প্রকাশের মধ্য দিয়ে শিশুসাহিত্যের, বিশেষ করে বিজ্ঞান-সাহিত্যের ভুবনে সরব পদচারণা শুরু নাসরীন মুস্তাফার; যে-বইটি সম্পর্কে এদেশের শ্রেষ্ঠ বিজ্ঞান-লেখক ড. আবদুল্লাহ আল-মুতী সেসময় মন্তব্য করেছিলেন যে, বাংলা ভাষায় এ-ধরনের আর কোনো বই প্রকাশিত হয়েছে বলে তাঁর জানা নেই। এর পর তাকে আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। বিজ্ঞান, কল্পবিজ্ঞান, স্থাপত্য ইত্যাদি শাখায় নানা স্বাদের লেখা লিখেছেন তিনি। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য নোরা এক্স থার্টি, রাজাকারের আঙ্টি, মহাবিস্ময় ধূমকেতু, ঘরবাড়ি, হারিয়ে যাওয়া শহরগুলো, দানব মানুষ বামন মানুষ, ক্ষুদে বিজ্ঞানী, লক্ষ তারার মানিক জ্বলে, ভিন গ্রহের ক্র, মহান নেতা বঙ্গবন্ধু, প্রযুক্তির জনকেরা, অস্বপ্ন শিকারী, সোনার শহর সোনারগাঁ, ভুত কোথায় থাকে, রাজা কেনো গাছ লাগান, মহাবিজ্ঞানী ওমর খৈয়াম, কল্পতিহাঁস, তিনিই নেতা, জিয়নপাথর রহস্য ইত্যাদি। ২০০০ সালে ‘ক্ষুদে বিজ্ঞানী’ বইটির জন্য পেয়েছেন অগ্রণী ব্যাংক শিশুসাহিত্য পুরস্কার।বাংলাদেশ বেতার ও বাংলাদেশ টেলিভিশনের ‘ক’ শ্রেনিভুক্ত নাট্যকার নাসরীন মুস্তাফা লিখেছেন অসংখ্য টিভি ও বেতার নাটক এবং দর্শক-নন্দিত কয়েকটি মঞ্চনাটক। লোকনাট্যদল প্রযোজিত ঋত্বিক নাট্যপ্রাণ লিয়াকত আলী লাকীর নির্দেশনায় মঞ্চনাটক ‘লীলাবতী আখ্যান’, পদাতিক নাট্য সংসদ প্রযোজিত মীর মেহবুব আলম নাহিদ নির্দেশিত ‘জনমাংক’, নাট্যবেদ প্রযোজিত গোলাম সারওয়ার নির্দেশিত ‘কমলাকান্ত’ এবং দৃশ্যকাব্য রিপারটরি থিয়েটার প্রযোজিত ড. আইরিন পারভীন লোপা নির্দেশিত নাটক ‘বাঘ’ এবং কাঁচখলা রিপারটরি থিয়েটার প্রযোজিত ‘মুজিবের মেয়ে’। নাসরীন মুস্তাফার জন্ম ১৭ এপ্রিল, ১৯৭২-এ। দাপ্তরিক নাম নাসরীন জাহান লিপি। বিজ্ঞানের কৃতিছাত্রী নাসরীন বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে স্থাপত্যকলায় স্নাতক এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দূয্রোগ ব্যবস্থাপনায় মাস্টার্স। পেশায় সরকারি কর্মকর্তা। নেপাল এবং দুবাইয়ে বাংলাদেশ মিশনে কূটনৈতিক পদে দায়িত্ব পালন করেছেন। তথ্য মন্ত্রণালয়ের শিশুকিশোর উপেযাগী সচিত্র মাসিক পত্রিকা নবারুণ-এর সম্পাদক ছিলেন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির প্রধান মিডিয়া কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। প্রথম বই ১৯৯৩ সালে বাংলাদেশ শিশু একাডেমী থেকে প্রকাশিত ‘কিজিমামার মিউজিড়িয়া’। বিজ্ঞান ও কল্পবিজ্ঞানের মিশেলে লেখা এই ব্যতিক্রমধর্মী বইটি প্রকাশের মধ্য দিয়ে শিশুসাহিত্যের, বিশেষ করে বিজ্ঞান-সাহিত্যের ভুবনে সরব পদচারণা শুরু নাসরীন মুস্তাফার; যে-বইটি সম্পর্কে এদেশের শ্রেষ্ঠ বিজ্ঞান-লেখক ড. আবদুল্লাহ আল-মুতী সেসময় মন্তব্য করেছিলেন যে, বাংলা ভাষায় এ-ধরনের আর কোনো বই প্রকাশিত হয়েছে বলে তাঁর জানা নেই। এর পর তাকে আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। বিজ্ঞান, কল্পবিজ্ঞান, স্থাপত্য ইত্যাদি শাখায় নানা স্বাদের লেখা লিখেছেন তিনি। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য নোরা এক্স থার্টি, রাজাকারের আঙ্টি, মহাবিস্ময় ধূমকেতু, ঘরবাড়ি, হারিয়ে যাওয়া শহরগুলো, দানব মানুষ বামন মানুষ, ক্ষুদে বিজ্ঞানী, লক্ষ তারার মানিক জ্বলে, ভিন গ্রহের ক্র, মহান নেতা বঙ্গবন্ধু, প্রযুক্তির জনকেরা, অস্বপ্ন শিকারী, সোনার শহর সোনারগাঁ, ভুত কোথায় থাকে, রাজা কেনো গাছ লাগান, মহাবিজ্ঞানী ওমর খৈয়াম, কল্পতিহাঁস, তিনিই নেতা, জিয়নপাথর রহস্য ইত্যাদি। ২০০০ সালে ‘ক্ষুদে বিজ্ঞানী’ বইটির জন্য পেয়েছেন অগ্রণী ব্যাংক শিশুসাহিত্য পুরস্কার।বাংলাদেশ বেতার ও বাংলাদেশ টেলিভিশনের ‘ক’ শ্রেনিভুক্ত নাট্যকার নাসরীন মুস্তাফা লিখেছেন অসংখ্য টিভি ও বেতার নাটক এবং দর্শক-নন্দিত কয়েকটি মঞ্চনাটক। লোকনাট্যদল প্রযোজিত ঋত্বিক নাট্যপ্রাণ লিয়াকত আলী লাকীর নির্দেশনায় মঞ্চনাটক ‘লীলাবতী আখ্যান’, পদাতিক নাট্য সংসদ প্রযোজিত মীর মেহবুব আলম নাহিদ নির্দেশিত ‘জনমাংক’, নাট্যবেদ প্রযোজিত গোলাম সারওয়ার নির্দেশিত ‘কমলাকান্ত’ এবং দৃশ্যকাব্য রিপারটরি থিয়েটার প্রযোজিত ড. আইরিন পারভীন লোপা নির্দেশিত নাটক ‘বাঘ’ এবং কাঁচখলা রিপারটরি থিয়েটার প্রযোজিত ‘মুজিবের মেয়ে’।