খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদ

Khondokar Ibrahim Khalid
খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদ

খােন্দকার ইব্রাহিম খালেদ ১৯৪১ সনের ৪ জুলাই জন্মগ্রহণ করেন। গােপালগঞ্জ মডেল হাইস্কুল থেকে ম্যাট্রিকুলেশন, ঢাকা কলেজ থেকে ইন্টারমিডিয়েট, ঢাকা বিশ্বদ্যিালয় থেকে বিজ্ঞানে স্নাতকোত্তর এবং পরবর্তীতে একই বিশ্ববিদ্যালয়ে নবপ্রতিষ্ঠিত ইনষ্টিটিউট অব বিজনেস এডমিনিষ্ট্রেশন থেকে এম,বি,এ ডিগ্রি অর্জন করেন। ১৯৬৩ সনে তল্কালিন হাবিব ব্যাংকে প্রবেশনারি অফিসার হিসেবে পেশাজীবন শুরু করেন। তিনি বাংলাদেশ ইনষ্টিটিউট অব ব্যাংক ম্যানেজমেন্টের প্রথম ফ্যাকাল্টি সদস্য এবং পল্লী কর্মসহায়ক ফাউন্ডেশনের প্রথম মহাব্যবস্থাপক ছিলেন । তিনি সােনালী ব্যাংক, অগ্রণী ব্যাংক, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক এবং পূবালী ব্যাংকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ছিলেন। ২০০০ সনে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্ণর হিসেবে দায়িত্ব পালন শেষে সরকারী দায়িত্ব থেকে অবসর গ্রহণ করেন । ২০০৮ সনে তিনি বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান নিযুক্ত হন। তিনি ১৯৯০ সনে অন্তবর্তীকালীন সরকার কর্তৃক গঠিত আর্থিক খাত সংস্কার বিষয়ক টাস্কফোর্সের সদস্য, ২০০১ সনে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ কর্তৃক গঠিত অনুরূপ টাস্কফোর্সের উপপ্রধান এবং ১৯৯৭ সনে বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক গঠিত ‘ব্যাংকিং সেক্টরে ট্রেড ইউনিয়নের কার্যকলাপ’ বিষয়ক টাস্কফোর্সের চেয়ারম্যান ছিলেন। তিনি বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া যৌথ উদ্যোগে গঠিত হজ ফিনান্স কোম্পানীর নির্বাহী পরিষদের চেয়ারম্যান, গবেষণা ও উন্নয়ন প্রতিষ্ঠান উন্নয়ন সমন্বয়- এর এমিরিটাস ফেলাে, । বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির আজীবন সদস্য ও প্রাক্তন সহ-সভাপতি, গ্রীন ইউনিভার্সিটির সিন্ডিকেট সদস্য, বাংলাদেশ সােসাইটি ফর ট্রেনিং এন্ড ডেভেলপমেন্টের মহাসচিব এবং বাংলাদেশ এম,বি,এ এসােসিয়েশনের আজীবন সদস্য ও প্রাক্তন সভাপতি। এছাড়া তিনি। ঐতিহ্যবাহী শিশু-কিশাের প্রতিষ্ঠান কচি-কাঁচার মেলার কেন্দ্রীয় পরিচালক। তিনি একজন আর্থ- সামাজিক বিশ্লেষক, কলামিষ্ট, টক শাে ব্যক্তিত্ব ও লেখক। তাঁর রচিত কিছু স্মৃতি কিছু কথা, “ফিরতে হবে মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশে’ এবং ব্যাংকিং সংস্কার ও ব্যবস্থাপনা’ পাঠকমহলে সমাদৃত হয়েছে।

লেখক সম্পর্কে কোন জিজ্ঞাসা থাকলে আমাদেরকে জানান