ফ্ল্যাপে লেখা কিছু কথা
বাংলাদেশ আর পশ্চিমবঙ্গের সাড়ে ২৫ হাজার বর্গকিলোমিটার এলাকা জুড়ে সুন্দরবনের বিস্তার। সাগরের পানিতে জোয়ার-ভাটা খেলানো অগুণতি নদী, ভয়াল সুন্দর বাঘ, পৃথিবীর বৃহত্তম কমির, বিষধর সাপ, কাঁকড়া, মাছ আর অনিন্দ্য সুন্দর হরিণ-এই পরিবেশেই আবার বসবাস করে কয়েক লক্ষ মানুষ।মাটি-মানুষ-মন, এই নিয়ে সুন্দরবন। ভূতত্তবিদদের মতে ষোড়শ’ শতীব্দীতে সুন্দরবন ব-দ্বীপের উৎপত্তি।সমুদ্র উপকূলবর্তী বন বা সমুদ্রবন, সুন্দরী নামক বক্ষের বন বা সুন্দর অর্থাৎ মনোরম বন-যেভাবেই ‘সুন্দরবন’ নামের উৎপত্তি হোক না কেন, এটি যে অতিশয় মনোরম তাতে কোন সন্দেহ নেই।অফুরন্ত সুপ্ত ও উপ্ত সম্পদের উৎস এই বন সকল শ্রেণীর মানুষকে আকর্ষণ করে চলেছে। শিল্পী, কবি, সাহিত্যিক, পর্যটক, পরিব্রাজক,ঐতিহাসিক, প্রত্নতত্ত্ববিদ, বণিক, শিল্পপতি, শিকারি, বাওয়ালি, জেলে, মাঝি ও মৌয়াল সকলেরই প্রয়োজন মেটানোর উপকরণ রয়েছে এখানে।
সূচিপত্র
*প্রথম পরিচ্ছেদ : সুন্দরবনের ভৌগোলিক পরিচিতি
*দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ : সুন্দরবনের ইতিহাস
*তৃতীয় পরিচ্ছেদ : সুন্দরবনের মানুষ ও ভাষা
*চতুর্থ পরিচ্ছেদ : সুন্দরবনের লোকসংস্কৃতি
*পঞ্চম পরিচ্ছেদ : সুন্দরবনের জীববৈচিত্র্য
*ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ : অরণ্য বনবানী : রূপবৈচিত্র্য
*সপ্তম পরিচ্ছেদ : মধূ
*অষ্টম পরিচ্ছেদ : বিশ্ব ঐতিহ্য ও সুন্দরবন
*নবম পরিচ্ছেদ : পর্যটন শিল্প ও ব্যবস্থাপনা
*দশম পরিচ্ছেদ : শিকার ও শিকারী
একাদশ পরিচ্ছেদ : ভ্রমণ বিষয়ক
*দ্বাদশ পরিচ্ছেদ : রূপসী ও রহস্যময় সুন্দরবন
*ত্রয়োদশ পরিচ্ছেদ : বিবিধ