ফ্ল্যাপে লেখা কিছু কথা
৮০২,৭০১ খ্রিস্টপূর্বাব্দ টাইম মেশিনে উঠে পড়ে স্টার্টিং লিভারটা হাতে নিলেন তিনি…….
“নিঃশ্বাস নিয়ে দাঁতে দাঁতে চেপে ধপ শব্দ করে অপসৃত হলাম। বাতি নেবানোর মতো করে রাত্রি নেমে এলো। পর মুহূর্তেই আগামীকাল এসে হাজির হলো। গতি বাড়লে কালো ডানার ঝাপটানিন মতো করে দিনের পর রাত নেমে এলো। তারপরে রাত দিনের দ্রুত আবর্তন একত্রে লীন হয়ে নিরবচ্ছিন্ন ধূসরতায় পর্যবসিত হলো।” যখন তিন থাকলেন তখন তিনি ভবিষ্যৎ কারে আটশত হাজার বছর পরিভ্রমণ করেছেন। সেখানে তিনি কী দেখতে পেয়েছিলেন সেটাই হয়ে উঠেছে সর্বকালের সেরা বিজ্ঞান কাহিনীগুলোর অন্যতম।
এক ভিক্টোরীয় বিজ্ঞানী যখন ৮০২,৭০১ খ্রিস্টর্বাব্দে পদার্পণ করেন প্রথমে তিনি আনন্দিত হন। কারণ দেখতে পান যে দুর্ভোগ সেখানে সৌন্দর্য, পরিতৃপ্তি আর শান্তির দ্বারা প্রতিস্থাপিত হয়েছে। প্রথমটায় মানুষ থেকে উদ্ভুত বামন এক প্রজাতি এলয়রা তাকে আনন্দে অভিভূত করে ফেলে। শীঘ্রই তিনি বুঝতে পারেন যে এক সময়ের মহান কিনা এখন দুর্বল এবং শিশুদের মতো অন্ধকারের প্রতি ভীত।ভীত হওয়ার যথেষ্ট কারণও তাদের আছে: তাদের স্বর্গজগতের নিচে গভীর সড়ঙ্গের ভিতরে মানুষ থেকে উদ্ভুত আরেক জাতি ওত পেতে আছে-অশুভ মরলক তারা। আর যখন সেই বিজ্ঞানীর টাইম মেশিনটা হারিয়ে যায় তখন একটা ব্যাপার স্পষ্ট হয়ে যায় যে নিজ সময়কালে যদি পত্যাবর্তন করতে হয় তাহলে এই সুড়ঙ্গগুলোর ভিতরে তাকে অবশ্যই তল্লাশী চালাতে হবে।