“যে গল্পের শেষ নেই” বইটির শেষের ফ্ল্যাপ-এর লেখাঃ
‘যে গল্পের শেষ নেই’ … … আমি নিজেই শুধু বিশেষ মনােযােগ দিয়ে পড়িনি – ছেলেদের এবং সাধারণ মানুষদের পড়াচ্ছি। তারা কি বােঝে কতখানি বােঝে কিভাবে বােঝে যাচাই করার জন্য। কঠিন কথা, একেবারে অজানা কথা সহজ করে বুঝিয়ে বলা বা লেখার চেয়ে কঠিন কাজ জগতে খুব কমই আছে। বৈজ্ঞানিকদের জন্য বিজ্ঞানের বই লেখার সময় জানা থাকে তারা কতটা বােঝেন না বােঝেন, তাদের বুদ্ধি আর চেতনা কি ধরনের, -কিন্তু অজ্ঞদের বেলা পড়তে হয় মুস্কিলে। তাদের মগজে কি আছে আর কি নেই-যা আছে তার স্বরূপ কি—এসব আন্দাজ করা কঠিন। অথচ শুধু এটুকু আন্দাজ করলেই চলে না। প্রতিনিয়ত তাদের মগজটা কি দিয়ে কিভাবে নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে তা না জানলেও চলে না। ……