টার্নিং পয়েন্টস

৳ 200.00

লেখক
প্রকাশক
আইএসবিএন
(ISBN)
978-984-503-052-6
ভাষা বাংলা
পৃষ্ঠার সংখ্যা ১৪৪
সংস্কার ১ম
দেশ বাংলাদেশ

লেখক পরিচিতি
আবুল পাকির জয়নুলাবদিন আবদুল কালাম জন্ম গ্রহণ করেন ১৯৩১ সালে, ভারতের তামিল নাড়ু রাজ্যোর রামেশ্বরমে। তার অল্প শিক্ষিত পিতা ছিলেন নৌকার মালিক। প্রতিরক্ষা বিজ্ঞানী হিসেবে ক্যারিয়ার শুরু করেন কালাম এবং পরবর্তী সময়ে অসামান্য অবদানের জন্য ভারতে সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরষ্কার ‘ভারতরত্ন’ অর্জন করেন। এই পরমাণু বিজ্ঞানী ব্যক্তিগত জীবনে দৈনিক ১৮ ঘন্টা কাজ করেন, এবং বীণা বাজাতে পারেন চমৎকার। তিনি ছিলেন চেন্নাইয়ের আন্না বিশ্ববিদ্যালয়ে টেকনোলজি অ্যান্ড সোসাইটাল ট্রান্সফর্মেশনের অধ্যাপক। ড. কালাম ভারতের ১১তম রাষ্ট্রপতি ছিলেন। ২০০২ থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত তিনি এ দায়িত্ব পালন করেন। বর্তমানে তিনি ইন্ডিয়ান ইন্সটিটিউট অফ ম্যানেজমেন্ট আহমেদাবাদ ও ইন্ডিয়ান ইন্সটিটিউট অফ ম্যানেজমেন্ট ইন্দোর-এর ভিজিটিং প্রফেসর এবং ইন্ডিয়ান ইন্সটিটিউট অফ স্পেস সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির চ্যান্সেলর।

আবুল পাকির জয়নুল-আবেদিন আব্দুল কালাম (১৫ অক্টোবর ১৯৩১ - ২৭ জুলাই ২০১৫) ছিলেন ভারতীয় প্রজাতন্ত্রের একাদশ রাষ্ট্রপতি (২০০২২০০৭)। কালাম তাঁর কর্মজীবন শুরু করেছিলেন একজন বিজ্ঞানী হিসেবে। পরে তিনি ঘটনাচক্রে রাজনীতিবিদে পরিণত হন। কালামের জন্ম অধুনা ভারতের তামিলনাড়ু রাজ্যের রামেশ্বরমে। তিনি পদার্থবিদ্যা ও বিমান প্রযুক্তিবিদ্যা নিয়ে পড়াশোনা করেছিলেন। এরপর চল্লিশ বছর তিনি প্রধানত রক্ষা অনুসন্ধান ও বিকাশ সংগঠন (ডিআরডিও) ও ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থায় (ইসরো) বিজ্ঞানী ও বিজ্ঞান প্রশাসক হিসেবে কাজ করেন। ভারতের অসামরিক মহাকাশ কর্মসূচি ও সামরিক সুসংহত নিয়ন্ত্রিত ক্ষেপণাস্ত্র উন্নয়ন কর্মসূচির সঙ্গে তিনি অঙ্গাঙ্গীভাবে যুক্ত ছিলেন। ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ও মহাকাশযানবাহী রকেট উন্নয়নের কাজে তাঁর অবদানের জন্য তাঁকে ‘ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র মানব’ বা ‘মিশাইল ম্যান অফ ইন্ডিয়া’ বলা হয়। ১৯৯৮ সালেপোখরান-দুই পরমাণু বোমা পরীক্ষায় তিনি প্রধান সাংগঠনিক, প্রযুক্তিগত ও রাজনৈতিক ভূমিকা পালন করেন। এটি ছিল ১৯৭৪ সালে স্মাইলিং বুদ্ধ নামে পরিচিত প্রথম পরমাণু বোমা পরীক্ষার পর দ্বিতীয় পরমাণু বোমা পরীক্ষা।২০০২ সালে কালাম তৎকালীন শাসকদল ভারতীয় জনতা পার্টি ও বিরোধী দল ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের সমর্থনে রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন। পাঁচ বছর এই পদে আসীন থাকার পর তিনি শিক্ষাবিদ, লেখক ও জনসেবকের সাধারণ জীবন বেছে নেন। ভারতের সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মান ভারতরত্ন সহ একাধিক গুরুত্বপূর্ণ সম্মান ও পুরস্কার পেয়েছিলেন কালাম।


বই সম্পর্কে কোন জিজ্ঞাসা বা মতামত থাকলে আমাদেরকে জানান
শেয়ার করুন

লেখকের অন্য বইসমূহ