শূন্যদর্শন বিশেষ কোনো মতাদর্শের আধুনিকীকরণ নয়-স্বতন্ত্র ধারায় বিবিক্তচিত্তে সে তার অস্তিত্বকে জানান দেয়, ধর্ম ও বিজ্ঞানের রাহুগ্রাস থেকে বের হয়ে আসার একপ্রকার তাগিদ-যা রূপকথার অন্নজলকামে টানে না, আবার বিজ্ঞানের ‘আধুনিক মানুষ’ও হতে চায় না; বরং চিরায়ত বাংলার লোকজ মরমি-সন্দর্শনে বাঁশি বাজিয়ে গান শুনিয়ে পরম আপন হতে চায়, এই সহজ চাওয়া এবং সহজ হয়ে ওঠা-দু’য়ের সেতুবন্ধনে নতুন ভাবনার স্বপ্নাধিকারে নিয়ে যায়; মনে করে এরই মধ্যে জগতের পুণ্য ও প্রাপ্তি, সেই সহজ মানুষের সন্ধানে শূন্যদর্শন।
বর্ধিত কলেবরে প্রকাশিত শূন্যদর্শন মানুষের শূন্যযাত্রাকে আপ্লুত করবে, চিন্তার বহুবিস্তৃত যাত্রাকে এগিয়ে নিয়ে যাবে আরো বহুদূর…