বেশ, শেষতক খুশির খবর হলাে জাকিরের গল্পগুলাে গ্রন্থভুক্ত হয়েছে। আমরা যারা পাশাপাশি থেকে লেখালেখি করছি কিংবা সাহিত্যচর্চায় নিজেদের নিমগ্ন রেখেছি। তাদের মধ্য থেকে জাকিরকে আলাদা করে বিশ্লেষণ করার বৈশিষ্ট্য ওর আছে। মিতভাষী জাকির লেখালেখিতে দারুণ কথাপ্রিয় মাধ্যমিক শেষের বছর দুই আগে শরৎচন্দ্রের দত্তা পড়ার পর ওর মনে হয়েছে চাইলে লিখতে পারবে। কঁচি বয়সের এই আত্মবিশ্বাস পড়ালেখার পাশাপাশি বাবার কিনে দেওয়া কলমটি ব্যবহার করেছে নিজের লেখালেখিতে! ২০১০ সালে কলেজে পড়াকালে জাকিরের লেখা অক্ষরগুলাে প্রথমবারের মতাে ঠাই করে নেয় জাতীয় দৈনিকে। নন্দিত কথাসাহিত্যিক হুমায়ুন আহমেদের ধারাবাহিক ফাউন্টেনপেনের পাশে নিজের লেখা। ব্যাপারটা ছিল নিঃসন্দেহে অনুপম অনুপ্রেরণার। ২০১৭ সালে ‘দৈনিক কালের কণ্ঠ’ আয়ােজিত গল্প প্রতিযােগিতায় ‘ভালােবাসার ইরেজার’ গল্পের জন্য পেয়েছে সেরা গল্পকারের পুরস্কার। গােটা গােটা লেখাগুলাে কথা বলে চলেছে লিটলম্যাগ, অনলাইন পত্রিকা ও সাময়িকীতে। ব্যবস্থপনায় গ্র্যাজুয়েট জাকিরের জন্ম ২৭ জুন ১৯৯৩। জন্ম ও বেড়ে ওঠা চট্টগ্রাম নগরীর পাহাড়তলী ঝর্ণাপাড়ায়। গ্রামের বাড়ি ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলায়। মা-বাবার তিন সন্তানের মধ্যে জাকির প্রথম ও একমাত্র ছেলে।
লেখক সম্পর্কে বিস্তারিত পড়ুন →