“দি গড অব স্মল থিংস” বইয়ের ফ্ল্যাপের লেখা:
হঠাৎ করেই ‘দি গড অব স্মল থিংস’ সমগ্র বিশ্বজুড়ে আলােড়ন তুলল। এই উপন্যাসের জন্যে আন্তর্জাতিক পুরস্কার আর খ্যাতি লাভ করলেন অরুন্ধতী রায়। অরুন্ধতীর কলমে দক্ষিণ-পশ্চিম ভারতের কেরালা-রাজ্যকেন্দ্রিক এক সামাজিক আখ্যান বিশ্বজাতিক হয়ে উঠল। একটি পরিবারে আর তার পরিপার্শ্ব জুড়ে এই উপন্যাসের বিস্তৃতি। প্রমানিত খ্রিষ্টধর্ম, বামপন্থি সরকার, ধৰ্মবৈষম্য ইত্যাদি বড় বড় বিষয় খুব ছােট ছােট আকারে বহুমাত্রিক আবেদনে ‘দি গড অব স্মল থিংস’ সজ্জিত। পরিপার্শ্বের অতি তুচ্ছ টুকরাে পােড় কাঠের অংশও এখানে গুরুত্ববহ। দেখা-অদেখা, বােঝা-নাবােঝা, দৃষ্টিঅগ্রাহ্য সব বিষয় অরুন্ধতী তাঁর উপন্যাসে উপজীব্য করে তুলেছেন। আম্মু নামের খ্রিষ্টান রমণী বিয়ে করেছিলেন এক বাঙালিকে। তাদের যম সন্তান এন্থা আর রাহেল। পরে আম্মু হলেন স্বামী পরিত্যক্তা। আম্মু কী করবেন? সঙ্গে তার সদ্য ভূমিষ্ঠ যময় সন্তান। তাদের নিয়ে তিনি কীভাবে পাড়ি দিবেন সুদীর্ঘ জীবন সমুদ্র। আমাদের চেনা-অচেনা এইসব নানাবিধ জীবনের সজীব চলচ্চিত্র ‘দি গড অব স্মল থিংস’।