পথের শেষে

৳ 150.00

লেখক
প্রকাশক
আইএসবিএন
(ISBN)
984-300-003064-3
ভাষা বাংলা
পৃষ্ঠার সংখ্যা ১৬০
সংস্কার February, 2009
দেশ বাংলাদেশ

স্রষ্টার সৃষ্টি অসীম। যার মধ্যে পৃথিবী নামক গ্রহটি বৃহত্তর মানব জীবনের খেলাঘর বলে ধরে নেয়া যায়। জন্মের পর থেকে জীবনের বিচিত্র ঘটনাবলী কোনটা ইতিহাসের পাতায় স্থান পায় কোনটা নিরবে কালের গর্ভে বিলীন হয়ে যায়। এই হারিয়ে যাওয়ার মধ্যে মনের পাতায় শিহরণ জাগানাে কাহিনী যে থাকে না তা নয় সেটা অনেকের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে না পারলেও শিল্পীর নজর এড়াতে পারে না। তাদের সােনার হাতের স্পর্শ জীবন্ত হয়ে আগ্রহী মানুষের হৃদয়ে সাড়া জাগায়। তাই অজানার আগ্রহ দিনের পর দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। একদল বিজ্ঞ গদ্য শিল্পীর হাতেই উদ্মাটিত হচ্ছে মানুষের ঘটনাবহুল জীবনের ছায়াচিত্র। যা উপন্যাস নামে আখ্যায়িত হয়ে সাহিত্য জগতকে আলােকিত করে রেখেছে। সেই আলাের উজ্জ্বলতা ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পাচ্ছে। সূক্ষ্মদর্শী মানুষের দৃষ্টিও প্রসারিত হচ্ছে। প্রসারিত সমাজের দৃষ্টি কাড়তে আমার পথের শেষে’ উপন্যাসখানি একটি ক্ষুদ্র প্রয়াস যার দ্বিতীয় পর্ব সাদা কাগজ এটা ব্যর্থ কি সার্থক তা নির্ণয় করার দায়িত্ব পাঠকদের।

বজলুর রহমানের জন্ম ৭ জুন ১৯৫৪ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার মৈন্দ গ্রামে। সমাজের বঞ্চিত মানুষদের অধিকার আদায়ের সংগ্রামে যুক্ত আছেন চার দশকেরও বেশি সময় ধরে সমাজের পিছিয়ে পড়া চর্মকার সম্প্রদায় এবং রিকশা-শ্রমিকদের নিয়ে গড়েছেন সংগঠন। শ্রমজীবী মানুষের সঙ্গেই কাটে এই লেখকের দিনগুলাে। নিজের বাড়িতেই গ্রামের ছেলে-মেয়েদের আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত করতে গড়ে তুলেছেন কিন্ডারগার্টেন স্কুল। দিনের শুরু হয় ছােট্ট সােনামণিদের অ আ ক খ শুনতে শুনতে। আর দিনের শেষ হয় শ্রমজীবী মানুষের আড্ডা-গল্প আর সমাজ-সংস্কারের কাজের মধ্য দিয়ে। ব্যক্তিজীবনে বজলুর রহমান দুই পুত্র সন্তানের জনক। তার স্ত্রী ফজিলাতুন্নাহার বাংলাদেশ নারী মুক্তি সংসদ কেন্দ্রীয় কমিটির সহসভাপতি।


বই সম্পর্কে কোন জিজ্ঞাসা বা মতামত থাকলে আমাদেরকে জানান
শেয়ার করুন

লেখকের অন্য বইসমূহ