দর্শন দিগ্‌দর্শন-২

৳ 300.00

লেখক
প্রকাশক
আইএসবিএন
(ISBN)
9789848928011
ভাষা বাংলা
পৃষ্ঠার সংখ্যা ২৬২
সংস্কার 1st Published, 2016
দেশ বাংলাদেশ

সূচিপত্র:
* ভারতীয় দর্শন
* প্রাচীন ব্রাক্ষ্মণ্য-দর্শন
* বেদ
* আর্যদের সাহিত্য ও কাল
* দার্শনিক চিন্তা
* উপনিষদ
* উপনিষদ সংক্ষেপ
* প্রাচীনতম উপনিষদ
* দ্বিতীয় কালের উপনিষদ
* তৃতীয়যুগের উপনিষদ
* চতুর্থ কালের উপনিষদ
* উপনিষদের অগ্রণী দার্শনিকগণ
* প্রবাহণ জৈবলি
* উদ্দালক আরুণি-গৌতম
* যাজ্ঞবল্ক্য
* সত্যকাম জাবাল
* সষুগ্বা (গড়ীওয়ালা) রৈক্ব
* মুক্তবুদ্ধি দার্শনিক
* বুদ্ধের পূর্বকালীন দার্শনিক
* চার্বাক
* বুদ্ধের সময়ের ও পরবর্তী দার্শনিক
* অজিত কেশকম্বল
* মক্ষলিগোশাল
* পূর্ণ কাশ্যপ
* প্রক্রুধ কাত্যায়ন
* সঞ্জয় বেলঢ্বিপু্ত্ত
* বর্ধমান মহাবীর
* গৌতম বুদ্ধ
* বুদ্ধের দর্শন এবং তৎকালীন সমাজ-ব্যবস্থা
* বুদ্ধের উত্তরকালীন দার্শনিক
* কপিল
* বৌদ্ধ দার্শনিক নাগসেন
* নিরীশ্বরবাদী দর্শন
* দর্শনর নব্য যুগ
* পারিপাশ্র্বিক পরিস্থিতি
* দর্শন বিভাগ
* অনাত্মা-বস্তুবাদী চার্বাক-দর্শন
* অনাত্মা অ-বস্তুবাদী বৌদ্ধদর্শন
* আত্মবাদী দর্শন
* অনেকান্তবাদী জৈনদর্শন
* শব্দবাদী জৈমিনি
* ঈশ্বরবাদী দর্শন
* বুদ্ধি (=যুক্তি)-বাদী ন্যায়কার অক্ষপাদ
* ক-প্রমাণ
* খ-কিছু প্রমেয়
* যোগবাদী পতঞ্জলি
* শব্দপ্রমাণক ব্রক্ষবাদী বাদরায়ণ
* ক-ঋষিপ্রোক্ত বিরোধী দর্শনের খণ্ডন
* খ-অ-ঋষিপ্রোক্ত দর্শন খণ্ডন
* ভারতীয় দর্শনের চরম বিকাশ
* অসঙ্গ
* দিঙনাগ
* ধর্মকীর্তি
* গৌড়পাদ ও শঙ্কর
* গৌড়পাদ
* শঙ্করাচার্য

তাঁর জন্ম ১৮৯৩ খ্রিস্টাব্দে সনাতন হিন্দু ভূমিহার ব্রাহ্মণ পরিবারে। জন্মস্থান উত্তর প্রদেশের আজমগড়ের একটি ছোট্ট গ্রাম। তাঁর আসল নাম ছিল কেদারনাথ পাণ্ডে। ছোটোবেলাতেই তিনি মাকে হারান। তাঁর পিতা গোবর্ধন পান্ডে ছিলেন একজন কৃষক। বাল্য কালে তিনি একটি গ্রাম্য পাঠশালায় ভর্তি হয়েছিলেন। আর এটিই ছিলো তাঁর জীবনে একমাত্র প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা। অষ্টম শ্রেণী অবধি অধ্যয়ন করেছিলেন। এখানে তিনি উর্দু ও সংস্কৃতের উপর প্রাথমিক শিক্ষা লাভ করেন। তিনি বহু ভাষায় শিক্ষা করেছিলেন যথা : হিন্দি, উর্দু, বাংলা, পালি, সংস্কৃত, আরবি, ফারসি, ইংরেজি, তিব্বতি ও রুশ।

পুরস্কার তালিকা
পদ্মভূষণ (১৯৬৩)
সাহিত্য অকাদেমি পুরস্কার (১৯৫৮)

ব্যক্তিগত জীবন
জালিওয়ানওয়ালা বাগের হত্যাকান্ড (১৯১৯) তাঁকে একজন শক্তিশালী জাতীয়তাবাদী কর্মীতে রূপান্তরিত করে। এ সময় ইংরেজ বিরোধী কার্যকলাপের অভিযোগে তাকে আটক করা হয় এবং তিন বছরের কারাদণ্ড ভোগ করতে হয়। এ সময়টিতে তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ সংস্কৃতে অনুবাদ করেন। পালি ও সিংহল ভাষা শিখে তিনি মূল বৌদ্ধ গ্রন্থগুলো পড়া শুরু করেন। এ সময় তিনি বৌদ্ধ ধর্ম দ্বারা আকৃষ্ট হন এবং নিজ নাম পরিবর্তন করে রাখেন রাহুল (বুদ্ধের পুত্রের নামানুসারে) সাংকৃত্যায়ন (আত্তীকরণ করে যে)।, জেল থেকে ছাড়া পাওয়ার পর তিনি বিহারে চলে যান এবং ডঃ রাজেন্দ্র প্রসাদ-এর সাথে কাজ করা শুরু করেন। তিনি গান্ধিজীর আদর্শে অনুপ্রাণিত ছিলেন এবং এসময় তিনি গান্ধীজী প্রণীত কর্মসূচীতে যোগদান করেন। যদিও তাঁর কোনো আনুষ্ঠানিক শিক্ষা ছিলো না, তবুও তার অসাধারণ পান্ডিত্যের জন্য রাশিয়ায় থাকাকালীন লেনিনগ্রাদ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তাকে শিক্ষকতার অনুরোধ করা হয়। তিনি তা গ্রহণ করেছিলেন। ভারতে এসে তিনি ডঃ কমলা নামক একজন ভারতীয় নেপালি মহিলা কে বিয়ে করেন। তাদের দুই সন্তান হয়, কন্যা জয়া ও পুত্র জিৎ। পরে শ্রীলংকায় (তৎকালীন সিংহল) বিদ্যালঙ্কার বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক হিসেবে যোগদান করেন। এখানে তিনি গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে দার্জিলিংয়ে, ১৯৬৩ খ্রিস্টাব্দের ১৪ এপ্রিল তারিখে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।


বই সম্পর্কে কোন জিজ্ঞাসা বা মতামত থাকলে আমাদেরকে জানান
শেয়ার করুন

লেখকের অন্য বইসমূহ