বাঙলার জাতীয় লেখক হচ্ছেন শরৎচন্দ্র এবং চিরদিন তিনি তাই-ই থাকবেন। এই কারণেই আরও প্রয়োজন, যে অপরে, বিশেষ করে অন্য প্রদেশের এবং অন্য ভাষাভাষী ভারতীয়েরা, তাঁর রচনার সঙ্গে আরো নিবিড়ভাবে পরিচিত হয়ে তাঁকে বুঝুন। বাঙালির কর্তব্য হচ্ছে অপরের নিকট তাঁকে বুঝিয়ে দেওয়া শরৎ-সাহিত্যের প্রসাদে অবাঙালিরা বাঙলার জীবন ও চিন্তাধারার সঙ্গে গভীরতর পরিচয় লাভ করবে। এই পুস্তকখানি সেই প্রয়াসেরই নিদর্শন।