“দ্য জুয়েল অভ সেভেন স্টারস” বইয়ের কিছু কথা:
প্রায় পাঁচ হাজার বছর আগে মারা গেছে ও; মমি হয়ে মৃতদেহটা শুয়ে আছে নির্জন, অন্ধকার। এক সমাধিতে। কিন্তু সত্যিই কি মারা গেছে রানী টেরা? তা হলে মমির হাতটা জ্যান্ত হাতের মত অবিকৃত কেন? কেন ওটা কেটে গেলে গড়াতে শুরু করে তাজা রক্ত? কেনই বা মমিটার কাছে এলে অচেতন হয়ে পড়ে মানুষ? নৃশংসভাবে কে খুন করছে’ কুলিদের? কেন তাদের গলায় পাওয়া যায় টেরার হাতের মত সাতটা আঙুলের ছাপ? মমিটাকে ইংল্যাণ্ডে নিয়ে এসে ভুল করলেন না তাে। অ্যাবেল ট্রেলনি? রাতদুপুরে কে হামলা করছে তার উপর? বান্ধবীকে সাহায্য করতে গিয়ে রহস্যটার সঙ্গে জড়িয়ে গেল । তরুণ আইনজীবী ম্যালকম রস। গভীর রাতে ছুটে যেতে হলাে ওকে অশুভ ছায়ায় ঢাকা ট্রেলনি হাউসে। মুখােমুখি হতে হলাে। ভয়ঙ্কর এক আতঙ্কের। সপ্তর্ষির আতঙ্ক! ড্রাকুলার, পর ব্রাম স্টোকারের লেখা সবচেয়ে বিখ্যাত পিশাচ কাহিনি । আর যা-ই করুন, রাতে পড়তে বসবেন না