বিশ্বজীবনী

৳ 60.00

লেখক
প্রকাশক
আইএসবিএন
(ISBN)
9788177566604
ভাষা বাংলা
পৃষ্ঠার সংখ্যা ৮৫
সংস্কার 1st Edition, 2007
দেশ ভারত

জান কি তােমরা এসেছ কোথা থেকে? জান কি তােমাদের উৎস আর মহাবিশ্বের উৎস এক? কীভাবে সৃষ্টি হল মহাবিশ্ব, তার সমস্ত গ্রহ নক্ষত্র উপগ্রহ নিয়ে? সৃষ্টির আগে কোথাও কি ছিল এই বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের ব্লু-প্রিন্ট? কত বড় এই মহাবিশ্ব? কবে তার জন্ম? ঠিক কেমন দেখতে ছিল তাকে একেবারে ছােট্টবেলায়? তারারা কি মানুষেরই মতাে জন্মায়, মরে? জন্মমৃত্যুর মধ্য দিয়ে মহাবিশ্ব কি চলেছে ধ্বংসের পথে? না কি, উত্তরণের পথে? মহাবিশ্বের জন্মরহস্য ভেদ করতে গেলে প্রমাণ পাবে কোথায়? ড. মণি ভৌমিক বিশ্বজীবনী লিখতে গিয়ে। লিখেছেন কিশাের-কিশােরীদের জন্য একটি অসামান্য ডিটেকটিভ গল্প, যার ডিটেকটিভ কিশাের-কিশােরীরাই। উনি শুধু তাদের সঙ্গে আছেন সহকারী হিসেবে, যেমন ফেলুদার সঙ্গে তােপসে। বাংলায় এমন বই লেখা হয়নি আগে। ২০০৬-এর ফিজিক্স-নােবেল প্রাইজ পেয়েছে মহাকাশ বিজ্ঞানীরা। যারা এই মহাবিশ্বে জানতে চাও নিজেদের স্থান কিংবা ভবিষ্যতে মহাকাশ নিয়ে গবেষণা করতে চাও, তাদের জন্য এই বই অবশ্যপাঠ্য। এই বই পড়তে পড়তে পাবে ডিটেকটিভ বই পড়ার আনন্দ ও ডিটেকটিভ হওয়ার উত্তেজনা। এর পাতায়-পাতায় পাবে মহাবিশ্বে নিজেদের স্থান খুঁজে পাওয়ার অ্যাডভেঞ্চার! ১৩.৭ বিলিয়ন বছর আগে সৃষ্টি হয়েছিল এই মহাবিশ্ব। এ বই তােমাদের নিয়ে যাবে বিশ্বসৃষ্টির জন্মলগ্নে। আমরা আমাদের অস্তিত্বের শিকড় সেই পরম লগ্ন পর্যন্ত নিয়ে যেতে পারি।

আন্তর্জাতিক খ্যাতির বাঙালি বিজ্ঞানী। বিজ্ঞানী হিসেবে তাঁর অবদান তাকে এনে দিয়েছে এক বিরল সম্মান: তিনি একই সঙ্গে নির্বাচিত ‘ফেলাে’ আমেরিকান ফিজিক্যাল সােসাইটির এবং ইনস্টিটিউট অফ ইলেকট্রিক্যাল এবং ইলেকট্রনিকস ইঞ্জিনিয়ার্সএর। আই আই টি থেকে পেয়েছেন সারা। জীবনের বৈজ্ঞানিক অবদানের জন্য সাম্মানিক ডি এসসি। সারস্বত সাধনায় অভূতপূর্ব সাফল্যের পাশাপাশি তিনি লক্ষ্মীরও বরপুত্র। বিশ্বের অন্যতম সফল এবং বিত্তবান বিজ্ঞানী হিসেবে তিনি উপার্জন করেছেন স্বীকৃতির আলােকবৃত্ত ‘লাইফস্টাইলস অফ দ্য রিচ অ্যান্ড ফেমাস’ টিভি-সিরিয়ালে। ১৯৭২ সালে আমেরিকান অপটিকাল সােসাইটির মিটিং-এ ড. ভৌমিকই ঘােষণা করেন জগতের প্রথম এক্সিমার লেজার আবিষ্কারের ঘটনাটি। এই এক্সিমার লেজার টেকনােলজির সাহায্যেই বিশ্বের পনেরাে মিলিয়ন মানুষ ফিরে পেয়েছেন চোখের দৃষ্টি, চশমার সাহায্য ছাড়া। এখন ড. ভৌমিক মানুষকে ফিরিয়ে দিতে চান তাদের অন্তর্দৃষ্টি। বিজ্ঞানের হাত ধরে তিনি সৃষ্টির উৎসসন্ধানী, যে-উৎস উপনিষদের নিরাকার ব্রহ্মের মতাে সর্বত্র বিরাজমান। সম্প্রতি ভারত সরকারের পদ্মশ্রী সম্মানে ভূষিত।


বই সম্পর্কে কোন জিজ্ঞাসা বা মতামত থাকলে আমাদেরকে জানান
শেয়ার করুন

লেখকের অন্য বইসমূহ