ফ্ল্যাপে লিখা কথা
যারা আন্দালিব রাশদীর গল্প ও উপন্যাসের পাঠক তারা জানেন একবার তাঁর লেখা পড়তে শুরু করলে শেষ না করে উঠা যায় না। তাঁর অনুবাদের বেলায়ও একই কথা। বিশেষ করে যেসব গল্প হৃদয় ছুঁয়ে যায়, তিনি সেগুলেঅই অনুবাদ করেন এবং তা করেন অনুকরণীয় বহমান গদ্যে।
রেশমা ও রাদিকা দু’টি গল্পের কেন্দ্রীয় নারী চরিত্র। তাদের সাথে যোগ দেয় মুন্নি,, জুলেখা,জুব্বি,সরলার মা,গুলেরি, থামাচা কিংবা বিন্দু।
খুশবন্ত সিং-এর গল্পে ধর্ষিতা বিন্দু আদালতে বলে, সে রাতি ছিল, তারিক চাতারির গল্পের নায়ক পঁচাত্তর বছর বয়সে স্ত্রীর নাম ভুলে যায়, অমৃতা গ্রীতমের গল্পে সদ্য প্রসূত ছেলের শরীরে কেরোসিনের গল্প, পান্নালাল প্যাটেলের গল্পের শিলুতাই আমলে একটি লোমশ বিলেতি কুকুর। প্রতিটি গল্পই স্পর্শ করে, ভাবায়, রেশটা রয়ে যায় গল্পের গুণে যতটা, অনুবাদের গুনেও ঠিক ততটাই।
সূচিপত্র
* মুন্নি
* জুলেখার কন্যা
* ঘুমন্ত আগুন
* কাক কাহিনী
* রেশমা
* শেষ প্রদর্শনী
* হ্যাঁ ঝরে , আমি রাধে
* নেইমপ্লেট
* বাহ তা এন এর অভিযান
* বোমা
* অন্তঃসলিলা
* নীল গাধী
* কেরোসিনের গন্ধ
* ধর্ষণ
* কাফন-দাফন
* সমুদ্রের কাছে একটি বাড়ি
* এখনো সে বেঁচে আছে
* জায়গিরদার ও তার কুকুর
* আরো একটি মৃতদেহ
* এক রমনীর ছবি