ফ্ল্যাপে লিখা কথা
স্বামীর চাকরিসূত্রেই সৌদি প্রবাসী হয়েছিলেন আনোয়ারা আজাদ। সেখানে তিন বছরের নিত্যবাস্তবতার সামান্য কথকতা লিখেছিলেন ডায়েরির পাতায় পাতায়।বোরখা বিড়ম্বনা, নোংরা সুদানি, পুতুল পুতুল ফিলোপিনো নার্স, বাঙালি ছেলেদের কষ্ট, মধ্যরাতে সি-বীচ পার্টি, রাস্তা হারিয়ে ফেলা, বাঙালি কম্যুনিটি, হাই ভাইয়ের মৃত্যু, অন্নদাশঙ্কর রায়ের ‘ যৌবনের হাতাশা-এসবই ডায়েরির টুকরো টাকরা।
ব্যক্তিগত ডায়েরি, তাই নিজেকেই ভাঙাগড়া নিজের সাথেই বোঝাপড়া। তবু লেখালেখির এখানে সেখানে নানান প্রশ্ন এঁকেছেন। আর এমনতরো প্রশ্নগুলো শুধু্ই একান্ত ডায়েরির চৌকাঠ পেরিয়ে হয়ে যায় পাঠকের মুখোমুখি।
বইটি প্রথম প্রকাশ হয় ২০০০ সালে নারীগ্রন্থ প্রবর্তনার পরিবেশনায়। এবারে আরও তথ্য দিয়ে বইটির দ্বিতীয় সংস্করণ।