ভূমিকা
সায়েন্স ফিকশন বা বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী এখন বাংলাদেশে খুবই জনপ্রিয় একটা সাহিত্য। একটা সময় ছিল একে অনেকে সাহিত্যই মনে করতেন না। এখন তরুণেরা এগিয়ে এসেছে। তরুণেরাই বেশী সায়েন্সফিকশন লিখছে এবং বেশ ভালো লিখছে। এই সংকলনে পঁচিশ জন লিখেছেন এর মধ্যে সিনিয়ররাতো আছেনই তাঁদের মিছিলে যুক্ত হয়েছে তরুণেরা। আশা করছি আদী প্রকাশনীর এই সায়েন্সফিকশন সংকলনটি পাঠকদের খুব ভালো লাগবে। নতুনের সঙ্গে পুরোনোর এক বৈজ্ঞানিক মেলবন্ধ তৈরী হয়েছে যেন এখানে।
পরিশেষে তরুণ লেখক সার্জিল খানকে ধন্যবাদ দিতেই হয়। সে আমাকে সাই-ফাই গল্প নির্বাচনে যথেষ্ট সহযোগীতা করেছে। আর একই সঙ্গে প্রকাশক সাজিদ রহমানকেও ধন্যবাদ যে এরকম কম সময়ের মধ্যে সুন্দর একটি সাই-ফাই সংকলন প্রকাশ করার জন্য। সবাইকে একুশের শুভেচ্ছা।
শাহরীয়ার শরীফ
বনানী ডিওএইচএস
সূচীপত্র
এন্ড্রিয়ানার স্পিসিজ অ্যানালিসিস – অনিক খান
মাত্রা – অয়ন খান।
ফ্রিয়ন – আসিফ মেহদী
আগন্তুক – আহসান হাবীব।
বিড়াল মানব – ইন্দ্রজিৎ ইমন।
স্পাইকাস – কামরুল হাসান মাসুক।
উত্তরাধুনিক আবিষ্কার – জিনাত জোয়ার্দার রিপা।
মৃত্তিকার জন্য ভালোবাসা – তানিম কিশোর।
রিখ প্রজেক্ট – ধ্রুব এষ।
অদ্ভুত এক গল্প – নির্ঝর রুথ ঘোষ।
সাম্ভালা – মারুফ রেহমান।
রু – মুরাদুল ইসলাম।
অনুভূতির পিল – মামুন ম. আজিজ।
নিউরাল কম্পিউটার – মুহম্মদ জাফর ইকবাল।
বৃত্তবন্দী সমীকরণ – মেজবাহ উল আজিজ।
মাত্রাহীন যাত্রা – মেহেদী হাসান মুন।
বুদ্ধির মাত্রা – মোফাজ্জল হোসেন মাসফিক।
কুফুরের আগমণ – রাজীব চৌধুরী।
আলো – রাসয়াত রহমান জিকো।
সেন্স ইমপ্ল্যান্ট – লিয়া ফেরদৌস।
কয়েদী – শাহরীয়ার শরীফ।
এলার্ম ঘড়ি – সফিক এহসান।
অত্যাধুনিক জীবন – সার্জিল খান।
প্রফেসর মিরাজ ও তাঁর টাইম মেশিন – সালেহ তিয়াস।
যন্ত্র – হুমায়ূন আহমেদ।