নুহাশপল্লীর এইসব দিনরাত্রি প্রসঙ্গে
প্রায় ৩২ বছর ধরে হুমায়ূন আহমেদকে আমি চিনি। কিন্তু তঁঅর কাছাকাছি যাওয়ার সুযোগ হয় ২০০৮ সালের গোড়ার দিকে। তাঁকে নিয়ে দীর্ঘ স্মৃতিচারণ করেছি আমার অপর বই ‘হুমায়ূন আহমেদ : যে ছিল এক মুগ্ধকর’-এ। এ বইটি কেবলমাত্র- নুহাশপল্লীকে ঘিরে আমার ব্যক্তিগত কিছু অনুভূতির প্রকাশ।
নিজের অনুভূতি প্রকাশেল সঙ্গে সঙ্গে নুহাশপল্লীর গাছপালা, ভাস্কর্য, নানারকমের স্থাপনা এবং সেসবকে কেন্দ্র করে হুমায়ূন আহমেদের যাপিত জীবন নুহাশপল্লীতে কেমন ছিল, সেটি প্রকাশের চেষ্টা করেছি।
বইটি প্রকাশের জন্য বন্ধুবর প্রকাশক মাজহারুল ইসলামের ঐকান্তিক আগ্রহ আমার জন্য বাড়তি অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করেছে।
এ বইতে ব্যবহৃত বেশির ভাগ ছবিই আমার তোলা। কিছু ছবি সংগ্রহ করেছি। দু’টো ছবি ইন্টারনেট থেকে নেওয়া। ফটোগ্রাফারের নাম না জানার কারণে নাম দিতে পারি নি। কৃতজ্ঞতা তাদের প্রতি।
শাকুর মজিদ
১৩ জানুয়ারি, ২০১৩