রবীন্দ্রনাথ গৌতম বুদ্ধকে জগতের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ মানুষ হিসেবে মানতেন। নানা বৌদ্ধকাহিনীকে তাঁর রচনার বিষয় করে তুলেছেন। যেসব লেখায় বৌদ্ধকাহিনী ব্যবহার করেছেন, তার মধ্যে আছে ‘রাজা’, ‘অরূপরতন’, ‘অচলায়তন’, ‘নটীর পূজা’, ‘চণ্ডালিকা’, ‘শ্যামা’, ‘অভিসার’ ও ‘সামান্য ক্ষতি’। কেবল কাহিনীই নয়, এ সব আখ্যানে যে আদর্শের কথা বলা আছে, তাই আকর্ষণ করেছে রবীন্দ্রনাথকে।
তপন বাগচী
জন্ম ২৩ অক্টোবর ১৯৬৮ মাদারীপুর। গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতায় এম.এ. ও পিএইচ.ডি.। উপপরিচালক, বাংলা একাডেমী, ঢাকা।
প্রকাশিত গ্রন্থ : কবিতা : ‘সকল নদীর নাম গঙ্গা ছিল’, ‘অন্তহীন ক্ষতের গভীরে’, ‘শশ্মানেই শুনি শঙ্খধ্বনি’, ‘কেতকীর প্রতি পক্ষপাত’। প্রবন্ধ : ‘সাহিত্যের মধ্যমাঠ থেকে’, ‘রবীন্দ্রসাহিত্যে নতুন প্রেক্ষণ’, ‘সাহিত্যের সঙ্গ অনুষঙ্গ’, ‘কিছু স্মৃতি কিছু ধৃতি’, ‘লোকসংস্কৃতির কতিপয় পাঠ’, ‘বাংলাদেশের যাত্রাগান : জনমাধ্যম ও সামাজিক পরিপ্রেক্ষিত’, ‘মুক্তিযুদ্ধে গোপালগঞ্জ’, ‘সাহিত্যের সাম্প্রতিক পাঠ’, ‘নজরুলের কবিতায় শব্দালঙ্কার’।
পেয়েছেন মহাকবি মাইকেল মধুসূদন পদক, নতুন গতি সাহিত্য পুরস্কার, সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় সাহিত্য পুরস্কার, মহাদিগন্ত সাহিত্য পুরস্কার, এম নূরুল কাদের শিশুসাহিত্য পুরস্কার, জেমকন কথা সাহিত্য পুরস্কার, অমলেন্দু বিশ্বাস স্মৃতি পদক, জসীমউদ্দীন পুরস্কার ও মুনীর চৌধুরী সাহিত্য পুরস্কার।