শ্রেষ্ঠ কবিতা

৳ 300.00

লেখক
প্রকাশক
ভাষা বাংলা
দেশ বাংলাদেশ

সূচিপত্র
* এক সূত্রে বাঁধিয়াছি সহস্রটি মন
* সখী, ভাবনা কাহরে বল্ সখী, যাতনা কাহারে বলে
* আমার প্রাণের ‘পরে চলে গেল কে
* মরণ রে, তুঁহুঁ মম শ্যামসমান
* মরিতে চাহি না আমি সুন্দর ভুবনে
* নারীর প্রাণের প্রেমে মধূর কোমল
* অধরের কানে যেন অধরের ভাষা
* ফেলো গো বসন ফেলো, ঘুচাও অঞ্চল
* প্রতি অঙ্গ কাঁদে তব প্রতি অঙ্গ তরে
* কেন চেয়ে আছ গো মা মুখপানে
* আমায় বোলো না গাহিতে বোলো না
* ভালো যদি বাস, সখী, কী দিব গো আর
* পুরানো সেই দিনের কথা ভুলবি কি রে হায়
* এ শুধু অলস মায়া, এ শুধু মেঘের খেলা
* তবু মনে রেখো, যদি দূরে যাই চলি
* বেলা যে পড়ে এল, জল্‌কে চল্
* এমন দিনে তারে বলা যায়
* বঁধু, তোমায় করব রাজা তরুতলে
* কবিবর, কবে কোন্ বিস্মৃত বরষে
* গগনে গরজে মেঘ, ঘন বরষা
* স্বপ্ন দেখেছেন রাত্রে হবুচন্দ্র ভুপ
* খাঁচার পাখি ছিল সোনার খাঁচাটিতে
* আমি পরানের সাথে খেলিব আজিকে
* যদি ভরিয়া লিইবে কম্ভ, এসো ওগো, এসো মোর
* আর কত দূরে নিয়ে যাবে মোরে
* সংসারে সবাই যবে সারাক্ষণ শত কর্মে রত
* অন্ধকার বনচ্ছায়ে সরস্বতীতীরে
* আমরা লক্ষ্ণীছাড়ার দল ভরে পদ্মপত্রে জল
* শুধু বিঘে দুই ছিল মোর ভূঁই, আরসবই গেছে ঋণে
* নহ মাতা, নহ কন্যা, নহ বধূ, সুন্দরী রূপসী
* অচ্ছোদসরসীনীরে রমণী যেদিন
* আজি হবে শতবর্ষ পরে
* খেয়ানৌকা পারাপার করে নদীস্রোত
* দাও ফিরে সে অরণ্য, লও এ নগর
* পুণ্যে পাপে দুঃখে সুখে পতনে উত্থানে
* শুধু বিধাতার সৃষ্টি নহ তুমি নারী
* তবু কি ছিল না তব সুখ দুঃখ মত
* রথযাত্রা, লোকারণ্য, মহা ধূমধাম
* শৈবাল দিঘিরে বলে উচ্চ করি শির
* দ্বার বন্ধ করে ভ্রমটার রুখি
* উত্তম নিশ্চিন্তে চলে অধমের সাথে
* গ্রামে গ্রামে সেই বার্তা রটি গেল ক্রমে
* নৃপতি বিম্বসারা
* নদীতীরে বৃন্দাবনে সনাতন একমনে
* পত্র দিল পাঠান কেসর খাঁরে
* যদিও সন্ধ্যা আসিছে মন্দ মন্থরে
* ওিই আসে ওই অতি ভৈরব হরষে
* পঞ্চশরে দগ্ধ করে করেছে এ কী সন্ন্যাসী
* এ কি তবে সবই সত্য
* বন্ধু, কিসের তরে অশ্রু ঝরে, কিসের লাগি দীর্ঘশ্বাস
* ওগো কাঙাল, অমারে কাঙাল করেছ
* যামিনী না যেতে জাগালে না কেন
* অয়ি ভুবনমনোমোহিনী
* ওরে মাতাল , দুয়ার ভেঙে দিয়ে
* পঞ্চাশোর্ধ্বে বনে যাবে
* আজ বসন্তে বিশ্বখাথায়
* মনেরে আজ কহ যে
* আমি যদি জন্ম নিতেম
* আমি যে বেশ সুখে আছি
* আমরা দুজন একটি গাঁয়ে থাকি
* হাল ছেড়ে আজ বসে আছি আমি
* দুর্যোধন
* কর্ণ। পুণ্য জাহৃবীর তীরে সন্ধ্যাসবিতার
* যেদিন হিমাদ্রিশৃঙ্গে নামি আসে আসন্ন আষাঢ়
* কত কাল রবে বল’ ভারত রে
* নীল নবঘরে আষাঢ়গগনে
* কৃষ্ণকলি আমি তারেই বলি
* মনে করো, যেন বিদেশ ঘুরে
* পাগল হইয়া বনে বনে ফিরি
* দিরেন শেষে ঘুমের দেশে ঘোমটা-পরা ওই ছায়া
* আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালবাসি
* যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চলো রে
* আজি বাংলাদেশের হৃদয় হতে কখন আপনি
* সার্থক জনম আমার জন্মেছি এই দেশে
* তোরা কেউ পারবি নে গো
* ও যে মানে না মানা
* আমি বহু বাসনায় প্রাণপণে চাই
* পারবি নাকি যোগ দিতে এই ছন্দে রে
* জগতে আনন্দযজ্ঞে আমার নিমন্ত্রণ
* আজি এই গন্ধবিধূর সমীরণে
* আরো আঘাত সইবে আমার, সইবে আমারো
* হে মোর চিত্ত, পূণ্য তীর্থে
* হে মোর দুভার্গা দেশ, যাদের করেছ অপমান
* আমার সকল নিয়ে বসে আছি সর্বানাশের আশায়
* আমি রূপে তোমায় ভোলাব না, ভালোবাসায় ভোলাব
* ঘরেতে ভ্রমর এল গুনগুনিয়ে
* সুন্দর বটে তব অঙ্গদখানি তারায় তারায় খচিত
* জানি গো দিন যাবে
* যদি প্রেম দিলে না প্রাণে
* নিত্য তোমার যে ফুল ফোটে ফুল বনে
* তোমায় আমায় শিলন হবে বলে আলোয় আকাশ ভরা
* ওরে নবীন, ওরে আমার কাঁচা
* এ কখা জানিতে তুমি , ভারত ঈশ্বর-শা-জাহান
* আমার নিকড়িয়া রসের ররসিক কানন ঘুরেঘুরে
* আমি পথ ভোলা এক পথিক এসছি
* ডাক্তারে যা বলে বলুক নাকো
* দিনগুলি মোর সোনার খাঁচায় রই ল না
* তালগাছ এক পায়ে দাঁড়িয়ে
* মাকে আমার পড়ে না মনে
* এখানে নামল সন্ধ্যা। সূর্যদেব, কোন্ দেশে, কোন্ সমুদ্রপারে..
* গাড়িতে ওঠবার সময় একটুখানি মুখ ফিরিয়ে সে আমাকে….
* আঁধার রাতে একলা পাগল যায় কেঁদে
* যৌবনবেদনারসে উচ্ছল আমার দিনগুলি
* দুয়ার বাহিরে যেমনি চাহি রে মনে হল যেন চিনি
* আজিকার দিন না ফরাতে
* বনে যদি ফুটল কুসুম নেই কেন সেই পাখি
* আঁধারের লীলা আকাশে আলোকলেখায়-লেখায়
* এ পারে মুখর হল কেকা ওই, ও পারে নীরব কেন কুহু হায়

বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ছিলেন একাধারে ঔপন্যাসিক, নাট্যকার, প্রাবন্ধিক, ছোটগল্পকার, চিত্রশিল্পী, সংগীতস্রষ্টা, অভিনেতা, কন্ঠশিল্পী, কবি, সমাজ-সংস্কারক এবং দার্শনিক। গীতাঞ্জলি কাব্যগ্রন্থের ইংরেজি অনুবাদের জন্য প্রথম বাঙালি হিসেবে ১৯১৩ সালে তিনি সাহিত্যে নোবেল পুরষ্কার লাভ করেন। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৮৬১ সালের ৭ মে তৎকালীন ব্রিটিশ-শাসিত ভারতে কলকাতার ধনাঢ্য ও সংস্কৃতিমনা জোড়াসাঁকোর ঠাকুরবাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন। শৈশব থেকেই তিনি লেখালেখিতে মনোনিবেশ করেন। ভানুসিংহ ঠাকুর ছিল তাঁর ছদ্মনাম। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এর বই মানেই এক মোহের মাঝে আটকে যাওয়া, যে মোহ পাঠককে জীবনের নানা রঙের সাথে পরিচিত করিয়ে দেয় নানা ঢঙে, নানা ছন্দে, নানা সুর ও বর্ণে। তাঁর ৫২টি কাব্যগ্রন্থ, ৩৮টি নাট্যগ্রন্থ, ১৩টি উপন্যাস, ৩৬টি প্রবন্ধ ও অন্যান্য গদ্যসংকলন জীবদ্দশায় বা মৃত্যুর কিছুদিন পরই আলোর মুখ দেখে। কাবুলিওয়ালা, হৈমন্তী, পোস্টমাস্টারসহ মোট ৯৫টি গল্প স্থান পেয়েছে তাঁর ‘গল্পগুচ্ছ’ গ্রন্থে। অন্যদিকে ‘গীতবিতান’ গ্রন্থে সংকলিত হয়েছে ১,৯১৫টি গান। উপন্যাস, কবিতা, সঙ্গীত, ছোটগল্প, গীতিনাট্য, প্রবন্ধ, ভ্রমণকাহিনীসহ সাহিত্যের সকল শাখাই যেন ধারণ করে আছে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এর বই সমূহ। তিনি একাধারে নাট্যকার ও নাট্যাভিনেতা দুই-ই ছিলেন। কোনো প্রথাগত শিক্ষা ছাড়া তিনি চিত্রাংকনও করতেন। তৎকালীন সমাজ-সংস্কারেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন এই গুণী ব্যক্তিত্ব। বিশ্বের বিভিন্ন ভাষাতেই অনূদিত হয়েছে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এর বই সমগ্র। তাঁর যাবতীয় রচনা ‘রবীন্দ্র রচনাবলী’ নামে ত্রিশ খণ্ডে প্রকাশিত হয়েছে। ১৯৪১ সালের ৭ আগস্ট জোড়াসাঁকোর বাড়িতেই রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুর পর এতদিন পেরিয়ে গেলেও তাঁর সাহিত্যকর্ম আজও স্বমহিমায় ভাস্বর। আজও আমাদের বাঙালি জীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রকে আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে রেখেছে বিশ্বকবির সাহিত্যকর্ম।


বই সম্পর্কে কোন জিজ্ঞাসা বা মতামত থাকলে আমাদেরকে জানান
শেয়ার করুন

লেখকের অন্য বইসমূহ