‘ইস্কুলে যা পড়ানো হয় না’ বইয়ের ফ্ল্যাপের কথাঃ
গল্প উপন্যাসের চেয়ে ২০০০ সালের ছেলেমেয়েদের জীবনে বড় হয়ে উঠেছে কঠিন কঠোর রূঢ় | বাস্তবতা তীব্র প্রতিযোগিতা, মুল্যবোধের অবক্ষয়, বিশ্বায়নের খোলা জানালা দিয়ে ঝড়ের মত হুড়মুড় করে ঢুকে পড়ছে অপসংস্কৃতি। অর্থনৈতিক অবক্ষয় ও দুর্নীতিপঙ্কিল সমাজ জীবনে বদ্ধ দমবন্ধকর পরিবেশে রোল মডেল বলতে এখন হয় চিত্ৰতারকা না হয় ক্রিকেট তারকা।
এই অবস্থায় আগামী প্রজন্মের কথা ভেবে তাদের জন্য কলাম ধরছেন। একজন সাংবাদিক লেখক। জীবনসন্ধ্যায় এসে তিনি দেখেছেন, এই নেতিবাদী জীবনধারা থেকে আজকের প্রজন্মকে বাঁচাতেই হবে। তিনি বলছেন। আমি বহু ব্যক্তিগত বিপর্যয়ের মধ্যে হতাশ হইনি, আপনারাও হতাশা হবেন না। যারা বড় হতে চাও তাদের জন্য লেখকের পথনির্দেশ : ইস্কুলে যা পড়ানো হয় না।
সূচিপত্র
এক : আমি বাড়ছি মাম্মি-(৯-১৮)
দুই : যারা খুব লাজুক-(১৯-৩১)
তিন : আত্মবিশ্বাস হারিয়ে যায়-(৩২-৩১)
চার : প্র্যাকটিস প্র্যাকটিস-(৪৭-৫৫)
পাঁচ : বাড়ি থেকে পালিয়ে –(৫৬-৬৭)
ছয় : শাবাশ অমিতাভ বচ্চন-(৬৮-৭৬)
সাত : তুমি ও তোমার বন্ধুরা-(৭৭-৮৭)
আট : কুসঙ্গ ও সুসঙ্গ-(৮৮-৯২)
নয় : তুমি ও তোমার ভাবমূর্তি-(৯৩-১০৩)
দশ : উৎসাহ-উদ্দীপনা-(১০৪-১১২)
এগারো : উদ্দেশ্য ও বিধেয়-(১১৩-১২২)
বারো : আত্মমর্যাদার সন্ধানে-(১২৩-১২৯)
তেরো : অহংকার থেকে পতন-(১৩০-১৩৯)
চোদ্দ : তোমার চলার পথের কিছু রসদ-(১৪০-১৫৬)