“বাইবেল কোরআন ও বিজ্ঞান” বইয়ের ভূমিকার থেকে নেয়া:
প্রকৃতপক্ষে, পাঠকদের উদ্দেশে আমার প্রথমেই ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টি কামনা করা উচিত। কেননা, “ভূমিকার বদলে” এই গ্রন্থে আমি একটি ভূমিকার স্বরূপ সন্নিবেশিত করেছি; কিন্তু তবুও “প্রথা” বলে কথা। বইতে যেন ভূমিকা একটি দিতেই হবে, এ না হলে আমাদের দেশের পাঠক-প্রকাশকদের একটি বদ্ধমূল ধারণা জন্মে গেছে যা ভেঙে দেবার সাহস, সাধ আমার থাকলেও সাধ্য নেই। যাহােক কথা বাড়িয়ে লাভ নেই; এখানে এখন শুধু এটুকুই বলবাে, এই গ্রন্থ গ্রন্থিত হয়েছে ড. মরিস বুকাইলি বাইবেল কোরআন বিজ্ঞান গ্রন্থকে উপলক্ষ করে। আর তাই এই বইয়ের নাম দেয়া হয়েছে “বাইবেল কোরআন ও বিজ্ঞান”।
এক্ষেত্রে, ড. মরিস বুকাইলির বাইবেল কোরআন ও বিজ্ঞান বইতে যা পাঠনীয় রয়েছে, উপরন্তু আরও বেশিকিছু নতুন তথ্য সন্নিবেশিত হয়েছে। ফলে, এই বইয়ের পাঠক বাইবেল কোরআন ও বিজ্ঞান বইতে পঠনীয় পাঠসহ আরও বেশকিছু নতুন তথ্য পাবেন। এই গ্রন্থকারের এই গ্রন্থনার উদ্দেশ্য তিনি মনে করেন, ড. মরিস বুকাইলি এখন যদি তাঁর বাইবেল কোরআন ও বিজ্ঞান বইটি লিখতেন, সম্ভবত তিনি এ সকল তথ্য সন্নিবেশিত করতেন। এমনকি আরও বেশিকিছু। | যাহােক, অনেকে হয়তাে ভাবতে পারেন কলেবরে কম অথচ তথ্যেসমৃদ্ধ এ আবার কেমন দাবি? উত্তরে বলবাে, বইটি পড়ে দেখুন।