“ডন কুইক্সোট ও ক্যাপ্টেনস কারেজিয়াস”বইটির সূচিপত্র:”
*ডন কুইক্সোট-১/সারভান্তেস : ৫-১০৫
*ডন কুইক্সোট-২/সারভান্তেস : ১০৬-২২৭
*ক্যাপ্টেনস কারেজিয়াস/রাডইয়ার্ড কিপলিং : ২২৮-২৮০ “বইটির শেষের ফ্লাপের কিছু কথা:
ডন কুইক্সোট/সারভান্তেস/নিয়াজ মােরশেদ
বীর নাইট ডন কুইক্সোট অভ লা মানচা। হাড় জিরজিরে শরীর, সরু কাঠির মত হাত-পা। প্রায় তারই মত দেখতে তার ঘােড়ারােজিন্যান্ট। খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে হাঁটে। এহেন ঘােড়ায় চেপে দিগ্বিজয়ে বেরােলেন ডন কুইক্সোট। সঙ্গে নিলেন ভুড়িঅলা পার্শ্বচর সাংকো । পানকে। গাধায় চেপে পিছু পিছু চলেছে সে। একের পর এক রােমহর্ষক বীরত্ব প্রদর্শন করে চললেন অকুতােভয় নাইট-ঝাপিয়ে পড়লেন ত্রিশটি দৈত্যের বিরুদ্ধে, নির্যাতিত কিশােরকে রক্ষা করতে এগিয়ে গেলেন, জাদুকরের হাতে বন্দিনী রাজকুমারীকে করলেন। উদ্ধার—সব একা! ক্যাপ্টেনস কারেজিয়াসরাডইয়ার্ড কিপলিং/অনীশ দাস অপু
হার্ভে চেনির বয়স পনেরাে। বিরাট কোটিপতি পিতার একমাত্র সন্তান সে। বেপরােয়া, উদ্ধত। ইউরােপে যাচ্ছিল সে তার। মাকে নিয়ে। হঠাৎ এক ঝড়ের রাতে জাহাজের ডেক থেকে বিক্ষুব্ধ সমুদ্রে পড়ে যায় হার্ভে। তাকে উদ্ধার করে মাছ ধরার একটি জাহাজ। জাহাজে হাড়ভাঙা খাটুনির চাকরি নিতে বাধ্য করা হয় হার্ভেকে। এক সময় তার বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে জাহাজের দুঃসাহসী ক্যাপ্টেন ডিস্কো ট্রপের ছেলে ড্যানের সঙ্গে। ধীরে ধীরে তার সামনে উন্মােচিত হয় সাগর-জীবনের এক অজানা, রােমাঞ্চকর অধ্যায়। বদলে যেতে থাকে হার্ভে চেনি নিজেরই অজান্তে।