“মাসুদ রানা : বাউণ্টি হাণ্টার্স-১ম খণ্ড” বইয়ের ফ্ল্যাপের অংশ থেকে:
রানা এজেন্সিতে এসেছিল ওই জরুরি ফোন। রানা জানল, মস্ত বিপদে পড়েছে ঘনিষ্ঠ বন্ধু রবিন কার্লটন। চিফের অনুমতি পেয়েই সাইবেরিয়ায় চলল রানা। জানে না, চলেছে নিশ্চিত মৃত্যুর দিকে। এ-ও জানে না, বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী ব্যবসায়ী সংগঠন ঘােষণা দিয়েছে: পনেরাে জনের কল্লা চাই। তারা যতই দুর্ধর্ষ যােদ্ধা হােক, রক্ষা নেই কারও! প্রতিটি মাথার জন্য পাবে তেত্রিশ মিলিয়ন ডলার।
ওই লিস্টে রয়েছে মাসুদ রানার নামও। সাইবেরিয়ায় পৌছেই ও বুঝল, সত্যিকারের বিপদ কাকে বলে। ওকে ঘিরে ফেলল একদল রক্তপিশাচ বাউন্টি হান্টার । লড়তে লড়তে শেষপর্যন্ত পাশে রইল শুধু তরুণ যােদ্ধা, হােসেন আরাফাত খবির। বাচবার উপায় নেই ওদের। বরফে ঢাকা শহরের পনেরােতলা দালানের ছাত থেকে শেষে প্যারাশুট ছাড়াই লাফ দিল ওরা।