“শায়াতিন” বইয়ের ফ্ল্যাপের লেখা:
এই কাহিনী সুপ্রাচীন মানব-মানবী থিও এবং লীমার। মহা পরাক্রমশালী দেবতাকে সাক্ষী রেখে যারা ওয়াদা করেছিল পুনর্জন্মের। এই কাহিনী মিশরীয় রানী সেফ্রেনের, যে নিজ হাতে হত্যা করেছিল প্রেমিক পুরুষ মানেথােকে।
কষনাে কাহিনী গ্রিক সৈনিক অক্সিওকাস আর ইফমেলিয়ার, কষনাে জিনান ও আইদার, এবং কখনাে সাদামাটা এক পুরুষ আয়ানের জীবন জুড়ে অন্য ভুবনের এক কুহকিনীর।
সবশেষে, এই কাহিনী প্রেমের । যে প্রেমের জন্ম অন্য কোনও এক ভুবনে, অন্য কোন বাস্তবতায়। যে প্রেমের খাতিরে একজন লঙ্ঘন করতে পারে সমস্ত সীমারেখা আর নিজেকে বদলে নিতে পারে ভয়াবহ পৈশাচিক এক অন্ধকার অস্তিত্বে।
মিলতে কি পেরেছিল থিও ও লীমা? পরম ক্ষমতাবান প্রভু কি রক্ষা করেছিলেন নিজের ওয়াদা? ভয়াল এক পিশাচীর গর্ভে কি জন্ম নিয়েছিল আয়ানের সন্তান? প্রশ্নগুলাের উত্তর খুঁজে নিতেই “শায়াতিন”…