কথাশিল্পী সেলিনা হোসেন স্ব-সমাজ ও মানুষের প্রতি বরাবরই দায়বদ্ধ। এদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মু্ক্তিযুদ্ধ তাঁর অন্যতম প্রধান উপজীব্য বিষয়। আবহমান বাঙালি সংস্কৃতির উত্তাধিকার এবং ঐতিহ্য বিনির্মানে তিনি সচেতন এবং ইতিহাসমস্ক। বর্তমান উপন্যাসে নরনারীর সম্পর্ক, নারীর প্রতি সহিংসতা এবং নারীর মানবিক মূল্যবোধ চমৎকারভাবে পরিবৃত হয়েছে। প্রশান্তি ‘আনবিক আাঁধার’ উপন্যাসের কেন্দ্রিয় চরিত্র। তার আছে বিবেক ও নৈতিকমূল্যবোধ। সে দেখে তার চারপাশের বিমানবিকতা, আর প্রতিনিয়ত তার স্বপ্ন ভাঙে এবং সে নতুনভাবে মানবিক সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে। স্বামীর নির্দয়তা, অমনোযোগ পারিপাশ্বর অবহেলা তাকে দবায়িত্ববোধ থেকে বিচ্যুত করতে পারে না। উপন্যাসের অন্যান্য চরিত্রগুলোর উন্নয়ন ঘটে প্রশান্তিকে কেন্দ্র করে। তিনি পাঠককে নিয়ে যান এমন এক সমাজ ব্যবস্থায় সেখান থেকে পাঠক উঠে আসতে চায় এক মানবিক পৃথিবীতে। এই উপন্যাস বাঙালি নারীর সামাজিক দলিল। এমনিকি বৈশ্বিক প্রেক্ষিত বিবেচনায় ‘আনবিক আাঁধার’ আমাদের ভয় পাইয়ে দেয় জীবন এমনই এভাবেই বাঁচতে হবে। কথাশিল্পী সেলিনা হোসেন স্ব-সমাজ ও মানুষের প্রতি বরাবরই দায়বদ্ধ। এদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মু্ক্তিযুদ্ধ তাঁর অন্যতম প্রধান উপজীব্য বিষয়। আবহমান বাঙালি সংস্কৃতির উত্তাধিকার এবং ঐতিহ্য বিনির্মানে তিনি সচেতন এবং ইতিহাসমস্ক। বর্তমান উপন্যাসে নরনারীর সম্পর্ক, নারীর প্রতি সহিংসতা এবং নারীর মানবিক মূল্যবোধ চমৎকারভাবে পরিবৃত হয়েছে। প্রশান্তি ‘আনবিক আাঁধার’ উপন্যাসের কেন্দ্রিয় চরিত্র। তার আছে বিবেক ও নৈতিকমূল্যবোধ। সে দেখে তার চারপাশের বিমানবিকতা, আর প্রতিনিয়ত তার স্বপ্ন ভাঙে এবং সে নতুনভাবে মানবিক সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে। স্বামীর নির্দয়তা, অমনোযোগ পারিপাশ্বর অবহেলা তাকে দবায়িত্ববোধ থেকে বিচ্যুত করতে পারে না। উপন্যাসের অন্যান্য চরিত্রগুলোর উন্নয়ন ঘটে প্রশান্তিকে কেন্দ্র করে। তিনি পাঠককে নিয়ে যান এমন এক সমাজ ব্যবস্থায় সেখান থেকে পাঠক উঠে আসতে চায় এক মানবিক পৃথিবীতে। এই উপন্যাস বাঙালি নারীর সামাজিক দলিল। এমনিকি বৈশ্বিক প্রেক্ষিত বিবেচনায় ‘আনবিক আাঁধার’ আমাদের ভয় পাইয়ে দেয় জীবন এমনই এভাবেই বাঁচতে হবে।