“ইনফার্নো” বইটির শেষের ফ্ল্যাপ-এর লেখাঃ
খুঁজুন…তাহলেই পাবেন
জ্ঞান ফেরার পর রবার্ট ল্যাঙডন উপলব্ধি করলেন এই মুহূর্তে তিনি ফ্লোরেন্সের শহরে আছেন। কি ঘটেছে, কেন এখানে এসেছেন, কিভাবে এসেছেন সে ব্যাপারে কোনাে ধারণা নেই। কিছুক্ষণ পর পর অদ্ভুত এক কথা প্রতিধ্বনিত হচ্ছে মাথার ভেতর-খুঁজুন, তাহলেই পাবেন।’ তারপর পরনের হ্যারিস টুইড জ্যাকেটের পকেট থেকে অদ্ভুত এক জিনিস পাওয়া গেল। ওটা কি বা কোত্থেকে এসেছে সে ব্যাপারে বিন্দুমাত্র ধারণা নেই ল্যাঙডনের। শুরু হলাে অদ্ভুত, বিচিত্র আর পিলে চমকানাে সব ঘটনা। এভাবেই সুন্দরী আর রহস্যময় এক মেয়ের সঙ্গে পরিচয় হয় তাঁর। নিজেদের জীবন বাঁচাতে মরিয়া, সিয়েনা ব্রুকসকে সঙ্গে নিয়ে শ্বাসরুদ্ধকর এক অভিযান শুরু করলেন ল্যাঙডন। তারপর সত্যটা যখন জানা গেল, ল্যাঙডন উপলব্ধি করলেন—শুধু তাঁদের জীবন নয়, সেই সঙ্গে পুরাে মানব সভ্যতা আক্ষরিক অর্থেই মারাত্মক হুমকির মধ্যে পড়ে গেছে। রবার্ট ল্যাঙডন আর সিয়েনা ব্রুকস কি শেষ পর্যন্ত মানবজাতিকে রক্ষা করতে পারবেন?
বিচিত্র সব কৌশলে ভরপুর… প্রতিটি পাতায় অ্যাডভেঞ্চারের। ছাড়াছড়ি… এই কাজ ড্যান ব্রাউনকেই মানায়।
-দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস
দ্রুত, কৌশলী আর বিচিত্র সব তথ্যে ভরপুর… বুদ্ধিদীপ্ত থ্রিলার লেখায়। ড্যান ব্রাউনই সেরা।
-দ্য ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল