“ভাষার ইতিকথা” বইয়ের ফ্ল্যাপের লেখা:
মানুষের জাতিতে জাতিতে পার্থক্য যেমন আছে, তেমনি আছে ভাষায় ভাষায় পার্থক্য। বিভিন্ন জাতির বৈশিষ্ট্যও তাদের ভাষা। কী করে সৃষ্টি হলাে মানুষের আদিভাষা ও পরিবর্তনের পথ বেয়ে সষ্টি হলাে হরেক রকমের ভাষা, তা বর্ণিত হয়েছে এ বইয়ে। ভাষাগুলাের সৃষ্টি ও পরিবর্তন কাহিনির মধ্যে লুকিয়ে আছে মানুষেরই ইতিহাস।
প্রাচীন পৃথিবীর মানুষের দেশ থেকে দেশান্তরে ছড়িয়ে পড়ার ইতিবৃত্তও আছে এ বইয়ে। গােটা মানবজাতির ভাষাসমূহের সৃষ্টিকাহিনি এবং বিলুপ্ত ও বিপন্ন ভাষাসমূহের ইতিবৃত্ত ছাড়াও বিশেষ গুরুত্বের সঙ্গে তুলে ধরা হয়েছে। বাংলাসহ বাংলাদেশে বসবাসকারী জাতিসত্তাসমূহের ভাষাগুলাের উদ্ভব ও পরিবর্তনের ইতিবৃত্ত। একই সঙ্গে বাংলাদেশের বিপদাপন্ন ভাষাগুলাের কথাও আলােচিত হয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ অনেক ছবি সংযােজিত হয়ে বইটির সংরক্ষণযােগ্যতা আরও বাড়িয়েছে।