‘দ্য আলকেমিস্ট’ বইয়ের ফ্ল্যাপঃ ‘দ্য আলকেমিস্ট’ বইটির কাহিনী একটি বালককে নিয়ে যে ভেড়ার রাখাল । সে একটা স্বপ্ন দেখে যে তার জন্য মিশরের পিরামিডের কাছে গুপ্তধন রাখা আছে। স্বপ্নে একটি শিশু তাকে সেটা বলেছে। টারিফার এক বৃদ্ধা মহিলার কাছে এসে সে তার দেখা স্বপ্নের ব্যাখ্যা চায় । মহিলাও তাকে বলে যে তার সম্পত্তি মিশরের পিরামিডের কাছে আছে। টারিফায় এক বৃদ্ধলােকের সাথেও তার পরিচয় হয় যে সালেমের রাজা। বৃদ্ধ রাজাও বলে তার সম্পত্তি মিশরে পিরামিডের কাছে রাখা আছে। সে সেই স্বপ্নকে বিশ্বাস করে রাখালী জীবন ছেড়ে গুপ্তধন অনুসন্ধান করতে মিশরে যেতে চায়। মিশর আফ্রিকায় অবস্থিত। তাকে আফ্রিকা যেতে হবে । আফ্রিকার বন্দর শহর তানজিয়ারে সে আসে । তানজিয়ারে এসে সে প্রথমে তার টাকা-পয়সা হারায়, তারপর কাচ-বণিকের দোকানে কাজ করে টাকা অর্জন করে। সেখান থেকে সে দেশে ফিরে যাবার চিন্তা করে । কিন্তু আবার সেই স্বপ্ন মিশরের পিরামিডের কাছে যাবার-যেখানে তার গুপ্তধন আছে। সে কাফেলায় মরুভূমি অতিক্রম করে মিশর যাবে । মরুদ্যানের মধ্যেই সে তার প্রেমিকার খোজ পায়, একজন আলকেমিস্টের সাথে পরিচয় হয়, একজন উটচালকের সাথে কথা হয়। এই যে পরিচয় আর তার অভিজ্ঞতা তাকে অন্যরকম মানসিক শক্তিতে রূপান্তরিত করে, যেখানে সে বাতাসের সাথে কথা বলতে পারে, কথা বলতে পারে সূর্য, বালি এমনকি প্রকৃতি সবকিছুর সাথে…