“পাখির বাসা” বইয়ের ফ্ল্যাপের লেখা:
পাখির বাসা, না ভালােবাসার গােপন কুঠুরি? মস্তান বিজু জেল থেকে ছাড়া পেয়ে সে ফিরে আসে। কিন্তু তবুও বিজু মুক্তি পায়। তার অবচেতনে বারবার দেখা দেয়। দৈত্যাকৃতি মাটিমাখা মানুষ। বিজু ফিরতে চায় সুস্থ জীবনে।..কিন্তু সে টার্গেট হয়ে যায় দুদিক থেকে—গ্যাংলিডার অসিত আর পুলিশ।…তারপর ?.. পালাতে গিয়ে আচমকা আশ্রয় নেয় রাণুর ঘরে। রাণু এক নিঃসঙ্গ যুবতী। বড় জ্বালা তার যৌবনবতী শরীরখানা নিয়ে।… তারপর?…। বিজুর সন্ধানে আসা সৎ হতে চাওয়া। পুলিশ অফিসার উজ্জ্বল।..রাণুর কাছে এসে তারও অদ্ভুত অনুভূতি হতে থাকে।… তারপর?.. পাখির বাসা, না সত্যিকারের ভালােবাসার গােপন বাসা, কেউ কি জানে? কী হয় শেষপর্যন্ত? কোথায় এর পরিণতি?…