“দ্য আলকেমিস্ট”বইটির শেষের ফ্লাপের কিছু কথা:
সমস্ত যাদুকরী ভ্রমণকাহিনীর শ্রেষ্ঠ কাহিনী : কোনাে একজন মানুষের ভাগ্য অনুসন্ধানের পূর্ণ সংগ্রাম। দ্য আলকেমিস্ট হচ্ছে সেই গ্রন্থ যারা এখনই তাদের। স্বপ্নকে ভাগ্যে পরিণত করতে চায়।
-এ্যান্থনি রবিনস, লেখক, এ্যওয়কেন দ্য জায়েন্ট উইথদিন
‘দ্য আলকেমিস্ট’ হচ্ছে পরিচ্ছন্ন আনন্দ এবং অঢেল অনুপ্রেরণার উৎস। গল্পটা স্বর্গীয় আদেশ অনুসন্ধান, পাথিব যন্ত্রণা, অপূর্ব মননশীলতা এবং অসীম শক্তিকে সমন্বয় করেছে।
-ম্যালকম বয়েড, লেখক, আর ইউ বার্নিং উইথ মি, জিসাস? এবং মডার্ন ম্যাচিউরিটি কলামিস্ট
পাউলাে কোয়েলাে আমাদের নিজের চোখে, অন্যের চোখ ব্যতিরেকেই, নিজের। স্বপ্নকে দেখার অনুপ্রেরণা দিয়েছেন।
– লিন এনড্রস, লেখক, দ্য মেডসিন ওমেন ট্রিলজি
কয়েক যুগের মধ্যে হয়ত এমন একটা বই প্রকাশিত হয় যা সত্যিকার অর্থেই পাঠকের জীবন চিরকালের জন্য বদলে দেয়। পাউলাে কোয়েলাে’র ‘দ্য আলকেমিস্ট’ এমন একটা বই । সারা পৃথিবী জুড়ে ২০ মিলিয়ন কপি বই বিক্রি এবং ৪২টি ভাষায় অনূদিত হয়েছে। দ্য আলকেমিস্ট ইতােমধ্যেই আধুনিক ক্লাসিক সাহিত্যের মর্যাদা অর্জন করেছে।
এ হচ্ছে স্যান্টিয়ােগাে নামের আব্দুলশিয়ান অঞ্চলের এক রাখাল যুবকের যাদুকরী কাহিনী, যে শূন্যহাতে তার ভাগ্য অনুসন্ধানে মিশরের মরুভূমিতে রত্নভাণ্ডার আবিষ্কার করতে ভ্রমণ শুরু করে। বাড়ি স্পেন দেশে, তানজিয়ের-এর পথে এবং শেষতক মিশরের মরুভূমিতে যাত্রা করে যেখানে তার সাথে একজন আলকেমিস্ট-এর সাক্ষাৎ হবার সৌভাগ্য অপেক্ষা করে।
কাহিনী আমাদের এই শিক্ষা দেয় যে, বলতে গেলে, খুব কম মানুষই আছেন যারা হৃদয়ের কথা বােঝার মতাে প্রয়ােজনীয় জ্ঞান, জীবন পথের সমস্ত শুভ লক্ষণ এবং সর্বোপরি স্বপ্নকে বুঝতে পারে ।