“পুনঃশায়াতিন” বইটির প্রথম ফ্ল্যাপ-এর লেখাঃ
নিজের অমরত্বের বিনিময়ে ভালােবাসার পুরুষটিকে জীবনদান দিয়েছিল সে। আকাশলীনা… জগতের প্রাচীনতম পিশাচী, কিংবা শায়াতিন স্বয়ং। গহীন জঙ্গলের আদিম এক গােত্রে কথিত এটাই আছে সে-ই। মাটির পৃথিবীতে শায়াতিনের প্রতিরূপ ।। তবে কি এবার সফল হলো থিত্ত ও লীমার জন্মান্তরের যাত্রা? সহস্র সহস্ৰ বছর পূর্বে ভালােবাসার যে ওয়াদা তারা করেছিল, সন্তান বুকে নিয়ে যে জীবনের স্বপ্ন তারা বুনেছিল… অবশেষে কি মিলল সেই জীবন? আয়ান ও আকাশলীনার রূপে একটা ছােট্ট , শান্তির জীবন কি তাদের আপন হতে পারলাে? প্রকৃতি, নিয়তি আর মহাকাল কি তবে পরাজিত হলাে এবার তাদের জন্য জন্মান্তরের ভালােবাসার সামনে?
… আড়ালে তাই মুচকি হেসেছিল প্রকৃতি, কুটিল চাল চেলেছিল নিয়তি আর নিজের সবটুকু ক্ষমতা প্রয়ােগ করেছিল মহাকাল। ঘটে গেলাে সেই ভয়ংকরতম ঘটনা। যা নিজেদের দুঃস্বপ্নেও কল্পনা করেনি আয়ান ও আকাশলীনা। জীবন আরও একবার তাদেরকে মুখােমুখি দাঁড় করিয়ে দিল নিষ্ঠুর এক পরীক্ষার সামনে… এবারাে কি হেরে যাবে তাদের জন্মান্তরের ভালবাসা? অন্ধকারের সম্রাজ্ঞী আর এক সাধারণ মানব সন্তানের ভালবাসা কি কখনাে সফল হতে পারে? জবাব মিলবে এবারের কাহিনিতে। “শায়াতিনের কাহিনীর সূত্র ধরে জন্ম জন্ম জন্মান্তরের আরও এক ভালােবাসার গল্প “পুনঃশায়াতিন”…