“দ্য ফোর লিজেন্ডারি কিংডমস” বইটির শেষের ফ্ল্যাপ-এর লেখাঃ
সাত প্রাচীন আশ্চর্য, ছয় পবিত্র পাথর, পাঁচ মহান যােদ্ধার অভিযান শেষে জ্যাক ওয়েস্ট জুনিয়র পরিবার নিয়ে স্বাভাবিক জীবনযাপন করছে। কিন্তু চাইলেই কি আর সবকিছু স্বাভাবিক থাকে? সবকিছু অস্বাভাবিক হওয়ার আগে শেষ যে বিষয়টা জ্যাক ওয়েস্ট জুনিয়র মনে করতে পারছে তা হচ্ছে সে তার পরিবারের কয়েকজনকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ান মরুভূমিতে থাকা একটা টপ-সিক্রেট ঘাঁটিতে গিয়েছিল। আর এরপর, এখন সে জেগে উঠেছে এক ভয়ংকর দুঃস্বপ্নে। তাকে একটা খেলায় অংশ নেওয়ার জন্য নির্বাচন করা হয়েছে। খেলাটি কয়েক ধাপের প্রাণঘাতী চ্যালেঞ্জকে সামনে রেখে নকশা করা হয়েছে একটি প্রাচীন আচার পূর্ণ করার জন্য। একবার চ্যালেঞ্জে নামিয়ে দেওয়ার পর সেখান থেকে ফেরারও কোনাে উপায় নেই। পৃথিবীর ভাগ্য নির্ধারণ করতেই জ্যাককে মৃত্যু কূপ সমতুল্য ধাঁধায় অংশ নিতে হবে, লড়াই করতে হবে হিংস্র আততায়ীর সাথে এবং মুখােমুখি হতে হবে কল্পনাতীত বীভৎসতার, সাথে আরাে এমন কিছু চ্যালেঞ্জ যেগুলাে তাঁর মানসিক সহ্যসীমার চূড়ান্ত পরীক্ষা নেবে। এতাে কিছুর পরও খেলায় চূড়ান্ত জয় পাওয়াটা অসম্ভবই। শুধুমাত্র ‘সঠিক ইতিহাস জানা বিদ্বান’ই জিততে পারবে এই খেলাটা। গ্রিক মিথ, বিজ্ঞানী নিউটনের ভবিষত্বাণী, প্রেতপুরী, বীরত্ব, কাপুরুষতা, নৃশংসতা, মৃত্যু- সবকিছু মিলিয়ে ম্যাথিউ রাইলির চমৎকার এক টেকনাে থ্রিলার জ্যাক ওয়েস্ট জুনিয়র সিরিজের চতুর্থ বুই: দ্য ফোর লেজেন্ডারি কিংডমস।