“ব্যাংকিংয়ের সহজ পাঠ” বইটির ফ্ল্যাপ এর লেখাঃ
ব্যাংক বলতে কী বােঝানাে হয়, এর উৎপত্তি হলাে কীভাবে, এর প্রকার কত, এর কাজ কী, শরিয়াভিত্তিক ব্যাংকেরই-বা কী কাজ, ব্যাংকের হিসাব খােলা হয় কীভাবে, হিসাব কত প্রকার, ব্যাংক হিসাব খােলার ফরম পূরণ করা হয় কীভাবে, হিসাব খুলতে কী কী দলিলের দরকার হয়, এটিএম বুথ কী, আমানত কী ও কত প্রকার, কোন কোন খাতে ব্যাংকঋণ দেয়, ঋণের সুদহার কত রকমের, জামানত কী, বন্ধক কী, সিআইবি কী, ঋণ খেলাপি কাকে বলা হয়, ব্যাংকঋণ ফেরৎ না দিলে কী অসুবিধা হয়, ক্রেডিট কার্ড কী, মার্চেন্ট কী, ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারের সুবিধে ও অসুবিধে, ডেবিট কার্ড কী, বৈদেশিক বাণিজ্যে ব্যাংকের ভূমিকা, মানিলন্ডারিং কী, সন্ত্রাসে অর্থায়ন কী, দেশে রেমিট্যান্স আসে কীভাবে, বাংলাদেশ থেকে বিদেশে টাকা পাঠানাে হয় কীভাবে, মােবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস, ইন্টারনেট ব্যাংকিং, ব্যাংকের লকার সার্ভিস, আর্থিক প্রতিষ্ঠান, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নানা বিভাগ ও কাজ, মুদ্রানীতি, ব্যাংক নিয়ন্ত্রণ ও গ্রাহক স্বার্থ সংরক্ষণসহ নানাধর্মী সৃজনশীল কর্মসূচির প্রাসঙ্গিক বিবরণ পাওয়া যাবে এই বইতে।। সাবলীল ভাষায় লেখা এই বইটি সংগ্রহ করুন ও পড়ন। একজন সাধারণ পাঠক ব্যাংক সম্বন্ধে। এসব তথ্য জেনে ব্যাংকারদের সঙ্গে আত্মবিশ্বাস নিয়ে আলাপ করতে পারবেন।