দ্য ক্যাসল অফ অটরান্টোঃ
অটরান্টোর প্রবল প্রতাপশালী জমিদার ম্যানফ্রেড। কখনও কেউ তাঁর দিকে চোখ তুলে তাকাবারও সাহস রাখে না। স্ত্রী হিপোলিতা, মেয়ে ইসাবেলা আর ছেলে কনরাডকে নিয়ে ছোট্ট সংসার তাঁর। কিন্তু মন থেকে একেবারেই সুখী নন তিনি। বহুকাল আগের এক অভিশাপ নাকি তাড়া করে ফিরছে তাঁর বংশকে!
সেই অভিশাপ থেকে মুক্তি পাবার জন্যই নিজের ছেলে কনরাডের সাথে ভিসেনজার মারকুইসের কন্যা ইসাবেলার বিয়ের আয়োজন করলেন ম্যানফ্রেড। কিন্তু বিয়ের দিন সকালেই ঘটে গেল এক অতিপ্রাকৃত ঘটনা! এক অতিকায় হেলমেটের নিচে পিষ্ট অবস্থায় পাওয়া গেল কনরাডের মৃতদেহ! কোথা থেকে এল হেলমেটটি? তবে কি সত্যিই কোনো প্রাচীন অভিশাপ লুকিয়ে আছে অটরান্টোর প্রাসাদের অন্ধকার কোণে?
স্বাগতম ১৭৬৪ সালে প্রকাশিত পৃথিবীর প্রথম গথিক হরর উপন্যাস হোরাস ওয়ালপুল রচিত ‘দ্য ক্যাসল অফ অটরান্টো’-এ।
দ্য গ্রেট গড প্যানঃ
নিজের বন্ধু ক্লার্ককে নিয়ে এক অদ্ভুত বৈজ্ঞানিক পরীক্ষণের ব্যাবস্থা করেন ডা. রেমন্ড। মেরি নামের মেয়েটিকে পৃথিবীর প্রকৃত রূপ দেখাতে চান তিনি। এমন এক স্তরে নিয়ে যেতে চান যার পর মেরি এই পৃথিবীর কৃত্রিম রূপকে পাশ কাটিয়ে দেখবে প্রকৃত রূপকে। সে দেখবে দেবতা প্যানকে!
তারপর কি হয়েছিল?
এটি আর্থার ম্যাকেনের সেই বিখ্যাত হরর নভেলা যেটি পড়ে লেখালেখিতে উৎসাহিত হয়েছিলেন এইচ. পি. লাভক্র্যাফট। যেটি সম্পর্কে স্টিফেন কিং এর মন্তব্য হলো, “সম্ভবত এটিই ইংরেজী ভাষায় সেরা অতিপ্রাকৃত কাহিনী।”