‘মাওলানা কাসিম নানুতবি খতমে নবুওতের মুনকির ছিলেন। রশিদ আহমদ গাংগুহি ছিলেন একজন স্বঘোষিত মিথ্যাবাদী। খলিল আহমদ সাহারানপুরি বলেছেন, শয়তানের ইলম নবিজি থেকে বেশি ছিল! আশরাফ আলি থানবি নিজের নামে আলাদা কালিমা বানিয়ে ফেলেছিলেন। আনওয়ার শাহ কাশ্মিরি তাহরিফে কুরআনের ক্বাইল ছিলেন।’
‘আদদুররুল মুখতারে’ বলা হয়েছে, ‘ইমাম তাকে বানাও যার বউ সুন্দরী।’ ‘শামি’তে বলা আছে, ‘রক্ত এবং পেশাব দিয়ে সুরায়ে ফাতেহা লেখা জায়েজ!’ ‘বাহরুর রাঈকে’ মাস্টারবিউশনকে জায়েজ বলা হয়েছে। ‘উসুলে কারখি’তে কুরআন- হাদিস ছেড়ে ইমামের মাসআলায় আমল করতে বলা হয়েছে। ‘কাজিখানে’ আবু হানিফার ফাতওয়া হলো, ‘পতিতাবৃত্তির পয়সা হালাল।’ সেই আবু হানিফাকে হেদায়ায় সাহাবি হিসেবে উপস্থাপন করা হয়েছে। ‘ফাজায়েলে আমালে’র বক্তব্য পরস্পর-বিরোধী। ‘বেহেশতি জেওরে’ বলা আছে, ‘আঙুলে মলমূত্র লেগে গেলে জিহ্বা দিয়ে চেটে নেওয়া যাবে।’
… কথাগুলো আহাফি এবং আহলে বিদআতের পক্ষ থেকে উলামায়ে আহনাফ এবং উলামায়ে দেওবন্দের উপর উত্থাপিত এবং বাজারজাতকৃত অভিযোগ। এমন অভিযোগ এবং আরও কিছু অভিযোগের জবাব নিয়ে ‘হুমুল্লাজিনা’।