“এ্যারেঞ্জ ম্যারেজ” বইয়ের ফ্ল্যাপের লেখা:
বিয়ের প্রাত্রী দেখার জন্য একটা ছেলেকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে, কিন্তু তাকে জানানাে হচ্ছে না। কেননা সে বিয়ে করতে রাজী নয়। তার ছিল এক গােপন প্রেম, যা কেউ জানত না। এ রম্য উপন্যাসের শুরুটা এভাবে। যেহেতু ছেলেটি পাত্রী দেখতে রাজী নয়, সেহেতু তাকে কিভাবে পাত্রী দেখানাে ও বিয়ের পিঁড়িতে বসানাে যায় তা নিয়ে মা-বাবা তার ঘনিষ্ট বন্ধুদের সহায়তা নেয়। যে বন্ধুটির পরিকল্পনায় পাত্রী দেখানাের জন্য তাকে নিয়ে যাওয়া হয়, পাত্রী সে বন্ধুরই প্রেমিকা, যা বন্ধুটিও জানত না। এদিকে মা-বাবার মেয়ে পছন্দ হয়ে যায়। ঘটনা জানার পর বন্ধুরাই আবার সেটিকে সামাল। দিতে এগিয়ে আসে। বিভিন্ন ছল-চাতুরী করে এক বন্ধু আরেক বন্ধুর প্রেমিকাকেই পারিবারিক ভাবে বিয়ে করে। বিয়ে করতে গিয়ে জন্ম হয় নানান কৌতুকের । চলতে থাকে একের পর এক নাটকীয়তা। শুরু হয় বাঁক-প্রতিবাঁক । জট লাগে, আবার খােলে। বেশ হাস্য-রসাত্মক ভাবে রােমান্টিক আবহে নাঈম হাসান সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেন এ উপন্যাসের ঘটনাপ্রবাহ ও চরিত্রগুলােকে।