“ডার্ক ওয়াটার” বইয়ের কিছু কথাঃ বিবাহ বিচ্ছেদের পর ইয়োসিমি মাতসুবারা তার পাঁচ বছর বয়সী মেয়ে ইকুকোকে নিয়ে টোকিও বে এর পাশেই একটা বিষণ্ণ রকমের ভ্যাপসা এপার্টমেন্ট বিল্ডিঙে এসে উঠল। কিন্তু একটা বাচ্চার লাল রঙের ব্যাগ যেখানে সেখানে যখন তখন দেখা যেতে লাগল। ইয়োসিমির নিজের মানসিক অবস্থা খারাপ হতে লাগল, কিন্তু শিগগিরি ওর মেয়ের জীবনের ঝুঁকি সবকিছু ছাপিয়ে উঠল।
টোকিও বে এর একটা নিষিদ্ধ দ্বীপে যাওয়ার সুযোগ পেল কেনসুকে সুয়েহিরো, যেটা নিয়ে কিছু অদ্ভুত কাহিনী ওর কানে এসেছে। কিন্তু যখন ও সেখানে পৌঁছল, যা দেখল তার জন্য ও মোটেও প্রস্তুত ছিল না।
পেশায় মৎস্য শিকারি, হিরোউকি তার সংসার নিয়ে সুখী নয়। কিন্তু নিজের স্ত্রীর ঝামেলা থেকে রক্ষা পাওয়া মনে হচ্ছে সহজ হবেনা, বিশেষ করে যখন ওর নিজের বোটই ওর বিরুদ্ধে গিয়ে দাঁড়িয়েছে।
পানির নিচে একটা গুহায় আটকা পড়ল সুগিয়ামা। শেষবারের মত কি সে তার সন্তানের সাথে অন্তত একটিবার যোগাযোগ করার সুযোগ পাবে?
এরকম এক গুচ্ছ হাড় কাঁপানো ছোট গল্প লিখেছেন জাপানের হরর গ্রান্ড মাস্টার, রিং ট্রিলজি খ্যাত, কোজি সুজুকি।
“ছোট গল্পের এক দারুণ সংকলন.. গল্প গুলোকে একক কোন শ্রেণীতে ফেলা যাবেনা। হরর, ফ্যান্টাসি, রহস্য সব রকমই রয়েছে। তবে এটুকু নিশ্চয়তা দিয়ে বলতে পারি যে গল্প গুলো আপনার হৃদপিন্ডের জন্য ভাল ব্যায়াম হবে। ”
– দ্যা নিউ ইয়র্ক সান
“সুজুকিকে তার দেশে স্টিফেন কিং বলে ডাকা হয়। কিন্তু সেটি একদমই সঠিক নয়। এরকম জটিল চরিত্র গঠন, বৈজ্ঞানিক সুত্রের ব্যাখ্যা, কিংবা মানুষের বলা ডায়ালগ লেখার ক্ষেত্রে কিং এতটা পারদর্শী নন। ”
– লাস ভেগাস মার্কারি