গণিত অলিম্পিয়াডে লড়তে হলে ২টি বই

৳ 1.00

লেখক
প্রকাশক
ভাষা বাংলা
পৃষ্ঠার সংখ্যা ৮০০
দেশ বাংলাদেশ

“গণিত অলিম্পিয়াডে লড়তে হলে-প্রথম খণ্ড” ভূমিকাঃ সারাদেশে নিয়মিত গণিত অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠিত হওয়ার ফলে শিক্ষার্থীদের মাঝে গণিতভীতি দূর হয়ে গণিতের প্রতি আগ্রহ ও ভালোবাসা তৈরি হয়েছে এবং গণিত অনুশীলনের প্রতি আকৃষ্ট হচ্ছে।বলা যায়, গণিতের ভিত মজবুত করতে গণিত অনুশীলনের প্রতি সারাদেশে একটি জাগরণ সৃষ্টি হয়েছে।এই জাগরণে সহায়কসঙ্গী হিসেবে এমন একটি বইয়ের প্রয়োজন যেখানে রয়েছে পর্যাপ্ত অনুশীলন করার সুযোগ।এই বইটিতে পর্যাপ্ত অনুশীলনের জন্য সহস্রাধিক সমস্যা রয়েছে, পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের উপযোগী কতিপয় বিষয়ের উপর একটা পরিষ্কার ধারণা দেয়ার চেষ্টা করা হয়েছে, যা তাদের স্বপ্নপূরণে সহায়ক ভূমিকা রাখাবে।
এই বইয়ের সমস্যাগুলোর সমাধান রয়েছ। কিন্তু আমরা আশা করব একেবারে বাধ্য না হলে কেউ প্রথমে সামাধান দেখবে না।এই লক্ষ্যে, প্রতিটি সমস্যা পড়ার সময়ে সেগুলো নিয়ে গভীরভাবে চিন্তা করবে এবং কিভাবে সমাধান করা যায় তা নিয়ে ভাববে।নিশ্চয়ই এতে সমস্যার সমাধান বুঝতে ও করতে সহজতর হবে।একটি কথা মনে রাখতে হবে, এমনটি নয় যে মাত্র একটি উপায়ে কোনো সমস্যার সমাধান করা যায়। বরং কোনো সমস্যা সমাধানের একাধিক উপায় থাকতে পারে।
আর হ্যাঁ, বইটি মুলত জাতীয় গণিত উৎসবের প্রাইমারি ক্যাটাগরির প্রস্তুতিকে মাথায় রেখে লেখা হয়েছে। তবে যারা গণিতে আনন্দ পেতে চায়, তাদের জন্যও রয়েছে বিস্তার রসদ।নানা ব্যস্ততার মধ্যেও বইটির পাণ্ডুলিপি দেখে ‍মুনির হাসান ভাই আমাকে কৃতজ্ঞতাপাশে আবদ্ধ করেছেন।তাছাড়া বইটি প্রকাশে ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ নবী, আইয়ুব সরকার, সুব্রত দেব নাথসহ আরো অনেকে আন্তরিক ভূমিকা পালন করেছেন,তার জন্য আমি কৃতজ্ঞ। সৃজনশীল প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান তাম্রলিপির স্বত্বাধিকারী এ কে এম তারিকুল ইসলাম রনি ভাইয়ের মাধ্যমে বইখানা ক্ষুদে গণিতবিদদের কাছে পৌঁছানো সম্ভব হলো বলে তাকে অনেক ধন্যবাদ।
বইটি যাদের উদ্দেশ্যে লেখা তাদের গাণিতিক দক্ষতা ও বিশ্লেষণী ক্ষমতার বিকাশ তথা চিন্তাশক্তি বিকাশে কিঞ্চিত পরিমাণও যদি অবদান রাখে তাহলে আমার প্রচেষ্টা স্বার্থক বলে মনে করব।

বেশ, শেষতক খুশির খবর হলাে জাকিরের গল্পগুলাে গ্রন্থভুক্ত হয়েছে। আমরা যারা পাশাপাশি থেকে লেখালেখি করছি কিংবা সাহিত্যচর্চায় নিজেদের নিমগ্ন রেখেছি। তাদের মধ্য থেকে জাকিরকে আলাদা করে বিশ্লেষণ করার বৈশিষ্ট্য ওর আছে। মিতভাষী জাকির লেখালেখিতে দারুণ কথাপ্রিয় মাধ্যমিক শেষের বছর দুই আগে শরৎচন্দ্রের দত্তা পড়ার পর ওর মনে হয়েছে চাইলে লিখতে পারবে। কঁচি বয়সের এই আত্মবিশ্বাস পড়ালেখার পাশাপাশি বাবার কিনে দেওয়া কলমটি ব্যবহার করেছে নিজের লেখালেখিতে! ২০১০ সালে কলেজে পড়াকালে জাকিরের লেখা অক্ষরগুলাে প্রথমবারের মতাে ঠাই করে নেয় জাতীয় দৈনিকে। নন্দিত কথাসাহিত্যিক হুমায়ুন আহমেদের ধারাবাহিক ফাউন্টেনপেনের পাশে নিজের লেখা। ব্যাপারটা ছিল নিঃসন্দেহে অনুপম অনুপ্রেরণার। ২০১৭ সালে ‘দৈনিক কালের কণ্ঠ’ আয়ােজিত গল্প প্রতিযােগিতায় ‘ভালােবাসার ইরেজার’ গল্পের জন্য পেয়েছে সেরা গল্পকারের পুরস্কার। গােটা গােটা লেখাগুলাে কথা বলে চলেছে লিটলম্যাগ, অনলাইন পত্রিকা ও সাময়িকীতে। ব্যবস্থপনায় গ্র্যাজুয়েট জাকিরের জন্ম ২৭ জুন ১৯৯৩। জন্ম ও বেড়ে ওঠা চট্টগ্রাম নগরীর পাহাড়তলী ঝর্ণাপাড়ায়। গ্রামের বাড়ি ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলায়। মা-বাবার তিন সন্তানের মধ্যে জাকির প্রথম ও একমাত্র ছেলে।


বই সম্পর্কে কোন জিজ্ঞাসা বা মতামত থাকলে আমাদেরকে জানান
শেয়ার করুন

লেখকের অন্য বইসমূহ