“রবীন্দ্রনাথ এখানে কখনও খেতে আসেন নি” বইটির ফ্ল্যাপের কথা : মফশ্বল শহর সুন্দরপুর ছবির মতোই সুন্দর। প্রকৃতির শোভা ছাড়া উল্লেখযোগ্য কিছু নেই বললেই চলে কিন্তু সবাই জানে রবীন্দ্র এখানে কখনও খেতে আসেন নি! কেন আসেন নি তারচেয়েও বড় কথা কেন অনেকেই সেখানে ছুটে আসে! এক আগন্তুক এসে হাজির হলো সেই সুন্দরপুরে। তার গতিবিধি অস্পষ্ট আর রহস্যময়। সে যেটা জানতে চায় সেটা ওখানকার খুব কম লোকেই জানে। আর যখন সেটা জানা গেলো তখন বেরিয়ে এলো রোমহর্ষক এক কাহিনী! পরিহাসের ব্যাপার হলো সেই রোমহর্ষক কাহিনী বলার মতো সুযোগ সত্যি কঠিন!
“রবীন্দ্রনাথ এখানে কখনও খেতে আসেন নি” বইটির ফ্ল্যাপের কথাঃ
তিন বছরেরও বেশি সময় ধরে মুশকান জুবেরিকে খুঁজে যাচ্ছে নুরে ছফা। তবে । সে একা নয়, প্রবল ক্ষমতাবান আরেকজনও মরিয়া হয়ে উঠেছে রহস্যময়ী এই। নারীকে খুঁজে পেতে। সেই ক্ষমতাবানের সাহায্য নিয়ে নতুন উদ্যমে নেমে পড়ে। ছফা, দ্রুতই আবিষ্কার করে মুশকান সম্পর্কে এতোদিন যা জানতো সবটাই। মিথ্যে! বরং এখনকার গল্পটি অনেক বেশি যৌক্তিক, বাস্তবিক! সত্য-মিথ্যার এক গোলকধাঁধায় ঢুকে পড়ে সে। কিন্তু তার কোনো ধারণাই নেই, কোন সত্যটি। জানতে পারবে। এতোদিন এই রহস্যময়ী কোথায় ছিলো-এ প্রশ্নের চেয়েও বড়। হয়ে ওঠে, কিভাবে ছিলো! আর পাঠক যখন সেটা জানতে পারবে তখন। আরেকবার শিহরিত হবে, আবিষ্কার করবে মুশকানের প্রহেলিকাময় জগত।
মােহাম্মদ নাজিম উদ্দিনের দুই বাংলায় জনপ্রিয় এবং পাঠকপ্রিয় উপন্যাস। রবীন্দ্রনাথ এখানে কখনও খেতে আসেননি’র দ্বিতীয় উপাখ্যান রবীন্দ্রনাথ এখানে। কখনও আসেননি’র প্লট বিস্তৃত হয়েছে ঢাকা-সুন্দরপুর ছাড়িয়ে কলকাতা অবধি ।। মুশকান জুবেরির প্রহেলিকাময় জগতে পাঠককে আরেকবার স্বাগতম।