“কফিন রহস্য” বইয়ের পেছনের কভারে লেখা:কামরুলের লাশ আসে কফিনে করে। এরপর লাশ সমাহিত করা হলেও কফিনটা রেখে দেওয়া হয় বারান্দায়, জানালার কাছে। কিন্তু কেন? একরাতে হাওয়া হয়ে যায় কফিনটা সবাই । সন্দেহ করে এলাকার কুখ্যাত চোর তমিজকে। জিজ্ঞাসাবাদের পর জানা যায় কফিন চুরির সঙ্গে তার কোনাে সম্পর্ক নেই। তাহলে সে দৌড়ে পালায় কেন? কেন খুঁজে পাওয়া যায় না। চায়ের দোকানদার হযরত আলীকে? হযরত আলীকে খুঁজে সবাই যখন ক্লান্ত, তখন। তার আংটি পাওয়া যায় কফিনের ভেতর। আর এই আংটির সূত্র ধরেই সামনে চলে আসে রহস্যময় সব ঘটনা। চলে আসে জাদুকর মজুমদারের নাম। কে এই মজুমদার? কফিনের প্রতি কেন তার এত লোভ? কেন তাকে ধরে এনে শােয়ানাে হয় কফিনের ভেতর? এরপর সে কি জীবন্ত বের হতে পারে কফিন থেকে? নাকি….