ইচ্ছে হলে ছুঁয়ে দিয়ো বেপরোয়া রোদ্দুর – ফ্ল্যাপের লেখা
বাংলাদেশের আর দশটা মধ্যবিত্ত পরিবারের, বিশেষ করে সদ্য পাশ করে বিয়ে করা দম্পতিদের এই পৃথিবী ও সমাজের কঠিন, নির্দয় বাস্তবতার কাছে, চাকরি নামক সোনার হরিণের পেছনে ঘুরতে ঘুরতে একসময় যখন মনে হতে থাকে, এই শিক্ষা, এই জীবন কি অর্থহীন? তখনই ভালোবাসার জোয়ারে সব হতাশা, সব কষ্ট ভুলে যাওয়ার গল্প এটি।
বেলার প্রতি গভীর ভালোবাসার কারণে রাশেদ তাকে বিয়ে করে, যদিও এতে বেলার বাবার খুবই আপত্তি ছিল। মধ্যবিত্তের বাবাদের সেই চিরাচরিত সংলাপ “বেকার একটা ছেলেকে বিয়ে করে জীবনটা নষ্ট করিস না, জীবনে সুখী হতে পারবি না…”। কিন্তু ভালোবাসার কাছে জীবনের এসব বাস্তবতা হার মানে। জীবন যাপনে তাদের কষ্ট হলেও তারা অত্যন্ত সুখে দিন কাটায়। তাই তো বেলা আপন মনে বলে, “বাবা, তুমি ঠিক বলোনি, আমরা সুখী হয়েছি, ভীষণ সুখী…”।
এই গল্পের প্রতিটা চরিত্র যেন আপনার দেখা, অতি পরিচিত কেউ! আপনি আবীর, বেলা, রাশেদ, মায়া, রোদদের সাথে মিশে যাবেন, তাদের কথা শুনতে পাবেন…