”তামাম শুদ”বইয়ের প্রথম ফ্ল্যাপ এর লেখা:
ভিক্টিম, খুনের হাত থেকে বেঁচে যাওয়া প্রত্যক্ষদর্শী। সাক্ষী এবং সম্ভাব্য খুনি তিনজনকেই যখন নগ্ন অবস্থায় পাওয়া যায় তখন খুনের যােগসূত্রের মধ্যে নগ্নতাই প্রকট হয়ে ওঠে… একজন যােগাযােগ প্রতিমন্ত্রীর রাজনৈতিক, ব্যক্তিগত, ব্যবসায়িক অনেক শত্রু থাকতে পারে, কিন্তু যে খুনটা করেছে সে ইচ্ছে করেই সিসি ক্যামেরা, নগ্ন মডেল নায়িকাসহ অনেক ক্লুই রেখে গেছে, তারপরেও কোন সুরাহা করে উঠতে পারে না ইনভেস্টিগেটর, বরং লুকোচাপার চেয়ে খবরটা ছড়িয়ে পড়ে অনলাইন। প্রিন্টেড সব মিডিয়ায়… তদন্তে নেমে মসীয়াহ বুঝতে পারে এটা নিছক একটা খুনের ঘটনা নয়, ঘটনার পরতে পরতে জড়িয়ে আছে অন্য ঘটনা। কিন্তু সেই অন্য ঘটনাটা কি সেটা বের করতেই মসীয়াহকে হিমসিম খেতে হয়। এক পর্যায়ে হাল ছেড়ে দিয়ে তদন্ত অমিমাংসিত রেখেই চলে আসে মসীয়াহ… ঠিক তখনই রঙ্গমঞ্চে আবির্ভূত হন এক সুন্দরী ধনাঢ্য অভিজাত রমণী, রাজনীতিবিদ থেকে হােমড়াচোমড়াদের সুন্দরী রমণী সাপ্লাই দেওয়াই যার কাজ। পতিতা রমণীর সূত্র ধরেই ঘটনায় বেরিয়ে আসে নতুন বাঁক, একজন মেল এসকর্টের অন্তধান, আর দুইয়ে দুইয়ে চার মিলিয়ে মসিয়াহ অবাক হয়ে যায় প্রতিশােধের। নিপুন কৌশল দেখে…