ক্রিকেটের মাঠে সেঞ্চুরি হলো একবারই, তারপর লেখাপড়ার চাপে ক্রিকেট খেলাটা বন্ধ হয়ে গেল। খেলার সময়টুকুতে যোগ হলো আরেকজন প্রাইভেট টিচার। ক্লাস নাইনে পড়া এই কিশোরের কাজ যেন শুধু ক্লাসের বই নিয়ে দিনরাত বসে থাকা। তূর্যর আরেক বন্ধু অর্ণব। লেখাপড়ার ফাঁকে ফাঁকে অর্ণব ডুবে যায় ইন্টারনেটের বিশাল জ্ঞান সমুদ্রে। তূর্যর বাবা-মার আশঙ্কা ইন্টারনেট ব্যবহার করলে তার ওপর প্রযুক্তির নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। তাই যেমন করেই হোক তূর্যকে ক্রিকেটের মাঠ এবং বিজ্ঞান প্রযুক্তি থেকে আলাদা রেখে একাডেমিক শিক্ষায় শিক্ষিত করে তুলতে হবে। তাকে একদিন হতে হবে অনেক বড় ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, প্রশাসনের উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তা… সবসময় ক্লাসের বইয়ে তূর্যর মন বসে না। তাই একটু সুযোগ পেলেই সে পার্থর সঙ্গে ছুটে যায় সাইবার ক্যাফেতে। বাসায় বাবা-মার সামনে ইন্টারনেটে বসে যে ছেলেটি তথ্য প্রযুক্তির জ্ঞান ভাণ্ডারের ডুবে যেতে পারতো সাইবার ক্যাফেতে গিয়ে সেই ছেলেটি ধীরে ধীরে আসক্ত হলো নিষিদ্ধ ছবিতে। সেখানে তার সখ্যতা হলো আরেক বন্ধু তানিয়ার সঙ্গে …