৬০৮০ সাল। টেলিপ্যাথিকে বিজ্ঞানে রূপ দিয়ে মানুষ তৈরি করেছে মানব ইতিহাসের সবচেয়ে শক্তিশালী মানবিক কম্পিউটার, যে মানুষের মস্তিষ্কে ঢুকে তার চিন্তাকে পড়তে পারে। এখান থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে তখনকার বিজ্ঞানীরা কৃত্রিম উপায়ে ইভুলেশন ঘটিয়ে সাধারণ হিউম্যান থেকে এপসিলন হিউম্যান তৈরি করার কাজে হাত দেয়; এই এপসিলন হিউম্যান একই সাথে একাধিক স্বতন্ত্র সত্তা ধারণ করবে। প্রকৃতির স্বাভাবিক নিয়মের ব্যত্যয় ঘটিয়ে কৃত্রিম উপায়ে তৈরি ইভুলেশন কি প্রকৃতি মেনে নেবে? যদি মেনে না নেয়, তাহলে প্রকৃতির ভূমিকা কী হবে? সমাজের এই বিরূপ প্রভাব পড়ে; যার ফলে এর কারণ উদ্ধারে নামে একদল সাহসী মানুষ। তাদের সাথে যোগ দেয় বিশেষ এক মানুষÑপ্রচলিত মানুষের সংজ্ঞায় সে ঠিক মানুষ নয়! এ রকম একজন মানুষ হঠাৎ কোথা থেকে উদয় হলো? এর সাথে কি প্রকৃতির কোন যোগসূত্র আছে? এ রকম একটি শ্বাসরুদ্ধ কাহিনীকে কেন্দ্র করে সায়েন্স ফিকশন ‘নিউক’।