“চেঙ্গিস: বার্থ অভ অ্যান এম্পায়ার” বইটির সম্পর্কে কিছু কথা:
জন্মের পর বাবা ওর নাম রেখেছিল তেমুজিন। খানের পুত্র হিসেবে বেড়ে উঠেছে রুক্ষ চারণভূমির বুকে, শিকারিদের কবিলায়।
ভাগ্যের একের-পর-এক নির্মম কষাঘাতে তেমুজিনের কৈশাের পরিণত হয় ভয়ঙ্কর এক অভিজ্ঞতায়: মায়ের কবিলার। বিশ্বাসঘাতকতায় পিতার মৃত্যু সেই সঙ্গে বাপের ডান হাতের ক্ষমতার লোভ পুরাে পরিবারটাকে কবিলার পরিত্যাগ করা!
মরার জন্য ফেলে যাওয়া হলেও, টিকে যায় তেমুজিন। আর সেদিন থেকেই নেয় একটা চরম সিদ্ধান্ত:
বেঁচে থাকতেই হবে, সে যেকোনাে উপায়েই হােক? মরাে কিংবা মারাের দুনিয়ায় মরা চলবে না? তাই মারতে হবে, শত্রুকে করতে হবে পদদলিত।
তাতারদের আক্রমণে ব্যতিব্যস্ত রাখা তেমুজিনের সুখ্যাতি ছড়িয়ে পড়ল চারপাশে? জীবনে এল প্রেম, সেই সঙ্গে জড়িয়ে পড়ল আরও বড় এক খেলায়। যে খেলার এক পক্ষ শক্তিশালী চীন রাজসভা?
লক্ষ্য এখন একটাই- কবিলাগুলােকে একত্র করে এক জাতি, এক গােত্রে পরিণত করা, যেন হাজারাে ঘােড়ার খুরের আঘাতে কেঁপে – ওঠে ধরণী।
গল্পটা মঙ্গোল কবিলাগুলাের মঙ্গোল জাতিতে পরিণত হওয়ার…
‘…গল্পটা তেমুজিনের চেঙ্গিস খানে বদলে যাওয়ার!