বইটি কথা বলবে সমগ্র জেলার পাঁচটি উপজেলার পরিপূর্ণ তথ্য নিয়ে। বইটিতে পাঠক জয়পুরহাট জেলার ভাষা সৈনিক, মুক্তিযুদ্ধ,একুশে পদকপ্রাপ্ত ব্যাক্তি পরিচিতি, ৫ টি নদ-নদী, ৮ টি স্টেশন, সুনামধন্য প্রতিষ্ঠান, জ্ঞানী গুণী ব্যাক্তি, আলোকিত তারুণ্য, খেলাধুলা, স্কাউটিং, মেলা, রাজনৈতিক ব্যাক্তি, ক্লাব ও সেচ্ছাসেবী সংগঠন, গুরুত্বপূর্ণ প্রয়োজনীয় নাম্বার সমূহ, ব্যান্ডিং পণ্য, উদ্দোক্তা, ক্যারিয়ার ভিক্তিক প্রবন্ধ, জেলা ও উপজেলার নামকরণের সঠিক ইতিহাস, প্রাচীন প্রত্নতত্ত্ব, প্রাণবন্ত পাঁচটি উপজেলার সেরা বাছাইকৃত ছবি, বিবিধ বিষয়ের একত্রিত একটি বই `জন্মভূমি জয়পুরহাট’। সকল লেখার সাথে সাম্প্রতিক ছবি দিয়ে প্রতিটি লেখাকে করা হয়েছে পাঠকের মনের মত করে। একজন পাঠক একবার বইটি হাতে নিয়েই শুরু যদি করে পরিপূর্ণ শেষ না করে উঠবে না এমন ভাবেই সাজানো হয়েছে জন্মভূমি জয়পুরহাট বইটি। বইটির প্রচ্ছদ করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের গ্রাফিক্স ডিজাইন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক হারুন রশীদ টুটুল স্যার। প্রচ্ছদে স্থান পেয়েছে পাঁচটি উপজেলার ঐতিহাসিক ৫ টি ছবিসহ প্রাচীন কাল থেকে জয়পুরহাটে বসবাস করা মাহালী সম্প্রদায়ের কিছু হাতের কাজের দ্বারা। বইটি পড়ার পরে একজন পাঠক নিজ জেলা সম্পর্কে জানতে পারবে এবং তা অতি গর্বের সাথে অপরকে বলতে পারবে। কারণ বইটিতে আমাদের জেলার এমন কিছু অজানা তথ্য তুলে ধরা হয়েছে যা আজও অজানা অনেকের কাছে। আশা করছি জন্মভূমি জয়পুরহাট বইটি সকলের ভালো লাগবে, আর ভালো লাগলেই আমার দীর্ঘ ২ টি বছরের পরিশ্রম সার্থক হবে বলে আমি মনে করি। মহান সৃষ্টিকর্তা সকলকে ভালো রাখুক এ কামনায় শেষ করছি।