স্রষ্টার কাজ বিশাল। বিশ্ব-মহাবিশ্ব (Universe Galaxies) প্রকাÐ সকল কিছু। বাদবাকি কাজগুলো হলো মানুষের সৃষ্টি। এটা কোনো নাস্তিক কিংবা বাম’দের কথা নয়। The plain Truth- Universal.
স্রষ্টা লক্ষ্য রাখছেন- উন্নত জীব মানুষ কি করে। এই বিশ্ব মহাবিশ্বে ছড়ানো ছিটানো রয়েছে সব। মেধা ও শ্রম খাটাও খুঁজে বের কর আর রূপান্তর ঘটিয়ে নতুন নতুন ‘জিনিস’ এমন কৌশলে প্রস্তুত কর যাতে করে প্রাকৃতিক পরিবেশ নষ্ট না হয়। কেননা People need the natural world to live.
আমাদের সমাজ ব্যবস্থা এমন ভাবে অনুসরণ করা উচিত কেউ যাতে ঠকে না যায়। নিরাপত্তাহীনতায় না ভোগে। এটাই ক্লাসিক টাইপের কালচার বা কৃষ্টি। এ’তে আমি তৃপ্তি পাই- সন্তুষ্টি লাভ করি।
মানুষ কেন কষ্ট করবে! প্রতিটি মানুষের জীবন হতে হবে আনন্দময়। আনন্দ ও তৃপ্তির মাধ্যমে সকল কিছুর জন্ম-সৃষ্টি এটাই স্রষ্টার বিধান। সাহিত্য চর্চা এবং খেলাধুলা ও ক্রীড়া কৃষ্টিরই অংশ। সাহিত্যের জগতটা একটা বড় জগত। বহুভাষাবিদ ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ বলেছেন : ‘সকলের সহিত মিলে মিশে যা উপভোগ করা যায় তাই সাহিত্য।’ একে সীমাবদ্ধ করে ফেলা উচিত নয়। ব্যাপকভাবে কথা বলার মনোবৃত্তি থাকতে হবে- তবেই না মানুষের মধ্যে উদ্যোগ সৃষ্টি হবে। উদ্যোগ মানুষকে সামনের দিকে এগিয়ে নিতে সহায়ক। এক বিজ্ঞান সচেতন ব্যক্তিই জানেন মানুষের চেয়ে বড় কিছু নাই।