শ্যামলের শৈশব

৳ 450.00

লেখক
প্রকাশক
আইএসবিএন
(ISBN)
9789849497721
ভাষা বাংলা
পৃষ্ঠার সংখ্যা ২৪৪
সংস্কার 1st Published, 2021
দেশ বাংলাদেশ

প্রাণপ্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশের নিভৃত গ্রামীণ জনপদের এক উচ্ছল শিশু শ্যামল। মাত্র পাঁচ বছর বয়সে সে বাবাকে হারায়। ১৯৭১-এ শ্যামলের বয়স যখন মাত্র সাত মাস তখন ওর বাবা স্কুল শিক্ষক আব্দুল গফুর মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিতে প্রশিক্ষণের জন্য ভারতে চলে যায়। বাঙালির অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সম্মোহনী নেতৃত্বে মোহবিষ্ট এবং ভীষণভাবে উদ্দীপ্ত আব্দুল গফুর সাত মাসের একমাত্র শিশুসন্তান শ্যামলকে ফেলে, স্ত্রী, বাবা-মা, ভাই-বোন সবাইকে ফেলে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেয়। জীবন বাজি রেখে অসীম সাহসিকতার সাথে মুক্তিযুদ্ধে শত্রুপক্ষের কাছে হয়ে ওঠে ভয় ও আতঙ্কের কারণ আর মুক্তিযোদ্ধাদের কাছে সাহসের উৎস। রাজাকারদের হাতে বাবা-মা, ভাই-বোনের নির্মমভাবে নিহত হওয়ার তীব্র যন্ত্রণা তাকে বাক্রুদ্ধ করেছে। মুক্তিযুদ্ধের পুরোটা সময় সে জানত না যে তার অতি আদরের একমাত্র পুত্র এবং স্ত্রী আদৌ জীবিত আছে কি না। বুকের মধ্যে এক জ্বলন্ত আগ্নেয়গিরি নিয়ে সে শত্রুর মোকাবিলা করেছে। ৯ মাসের মহান মুক্তিযুদ্ধ শেষে আব্দুল গফুর যখন তার নিজ এলাকায় ফিরে আসে তখন আপামর জনতা তাকে বীরোচিত সংবর্ধনা দেয়। নিজ গ্রাম রসুলপুরসহ চারপাশের বিস্তীর্ণ এলাকায় আব্দুল গফুরের বন্দনায় মুখর হয়ে ওঠে সবাই। সবার অকাতর ভক্তি-ভালো বাসায়-মুগ্ধতায় ভরে যায় আব্দুল গফুরের মন। পঁচাত্তরের ১৫ আগস্টের কালরাত্রিতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে ইতিহাসের চরম নির্মম ও নৃশংসভাবে হত্যার মধ্য দিয়ে ইতিহাসের চাকা পেছন দিকে ফিরতে থাকে। জাতির পিতার একনিষ্ঠ ভক্ত ও অনুসারী বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল গফুর ইতিহাসের নির্মমতম এই নৃশংস হত্যাকা- মেনে নিতে পারেনি। ক্ষোভে-দুঃখে-দ্রোহে, তীব্র হতাশায় ভেতরে ভেতরে নিঃশেষ হতে থাকে মুক্তিযুদ্ধের এই বীর সেনানী। অল্প কিছুদিনের মধ্যেই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে সে। পিতৃহারা হয় শ্যামল। মা ছাড়া আর কেউই রইল না ওর। মা মলি বেগমের ভবিষ্যতের সকল স্বপ্ন আবর্তিত হতে থাকে শ্যামলকে ঘিরেই। তাদের এই জীবনযুদ্ধে পাশে থাকে পরমাত্মীয়ার মতো বীরাঙ্গনা রাহেলা বেগম। স্বাধীনতার পরাজিত শত্রু, পাকিস্তানি হায়েনাদের দোসর আলবদর-রাজাকাররা আত্মগোপন থেকে বেরিয়ে আসতে থাকে। তাদেরই শীর্ষস্থানীয় একজন রসুলপুরের বেলায়েত মৌলভি। ধর্মীয় তেমন কোনো শিক্ষা-দীক্ষা ছাড়াই নিজেকে মৌলভি পরিচয়ে পরিচিত করে তোলা এক জঘন্য নরপশু সে। শ্যামলদের পরিবারটিকে সে বাস্তুভিটাচ্যুত করতে উঠেপড়ে লাগে। শ্যামলের শৈশব হয়ে ওঠে আরো কণ্টকাকীর্ণ। স্বাধীনতাপ্রিয় রসুলপুরের বীর জনতা হারতে শেখেনি। তারা সংগঠিত হয়। শ্যামলদের অসহায় পরিবারের পাশে এসে দাঁড়ায়। একাত্তরের চেতনায় প্রতিরোধ গড়ে তোলে রাজাকার-আলবদরদের বিরুদ্ধে। পরাজিত হয় বেলায়েত রাজাকার ও তার দোসররা। শ্যামলের শৈশবের ভাগ্যাকাশে উদিত হয় নতুন সূর্য। প্রাণপ্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশের নিভৃত গ্রামীণ জনপদের এক উচ্ছল শিশু শ্যামল। মাত্র পাঁচ বছর বয়সে সে বাবাকে হারায়। ১৯৭১-এ শ্যামলের বয়স যখন মাত্র সাত মাস তখন ওর বাবা স্কুল শিক্ষক আব্দুল গফুর মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিতে প্রশিক্ষণের জন্য ভারতে চলে যায়। বাঙালির অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সম্মোহনী নেতৃত্বে মোহবিষ্ট এবং ভীষণভাবে উদ্দীপ্ত আব্দুল গফুর সাত মাসের একমাত্র শিশুসন্তান শ্যামলকে ফেলে, স্ত্রী, বাবা-মা, ভাই-বোন সবাইকে ফেলে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেয়। জীবন বাজি রেখে অসীম সাহসিকতার সাথে মুক্তিযুদ্ধে শত্রুপক্ষের কাছে হয়ে ওঠে ভয় ও আতঙ্কের কারণ আর মুক্তিযোদ্ধাদের কাছে সাহসের উৎস। রাজাকারদের হাতে বাবা-মা, ভাই-বোনের নির্মমভাবে নিহত হওয়ার তীব্র যন্ত্রণা তাকে বাক্রুদ্ধ করেছে। মুক্তিযুদ্ধের পুরোটা সময় সে জানত না যে তার অতি আদরের একমাত্র পুত্র এবং স্ত্রী আদৌ জীবিত আছে কি না। বুকের মধ্যে এক জ্বলন্ত আগ্নেয়গিরি নিয়ে সে শত্রুর মোকাবিলা করেছে। ৯ মাসের মহান মুক্তিযুদ্ধ শেষে আব্দুল গফুর যখন তার নিজ এলাকায় ফিরে আসে তখন আপামর জনতা তাকে বীরোচিত সংবর্ধনা দেয়। নিজ গ্রাম রসুলপুরসহ চারপাশের বিস্তীর্ণ এলাকায় আব্দুল গফুরের বন্দনায় মুখর হয়ে ওঠে সবাই। সবার অকাতর ভক্তি-ভালো বাসায়-মুগ্ধতায় ভরে যায় আব্দুল গফুরের মন। পঁচাত্তরের ১৫ আগস্টের কালরাত্রিতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে ইতিহাসের চরম নির্মম ও নৃশংসভাবে হত্যার মধ্য দিয়ে ইতিহাসের চাকা পেছন দিকে ফিরতে থাকে। জাতির পিতার একনিষ্ঠ ভক্ত ও অনুসারী বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল গফুর ইতিহাসের নির্মমতম এই নৃশংস হত্যাকা- মেনে নিতে পারেনি। ক্ষোভে-দুঃখে-দ্রোহে, তীব্র হতাশায় ভেতরে ভেতরে নিঃশেষ হতে থাকে মুক্তিযুদ্ধের এই বীর সেনানী। অল্প কিছুদিনের মধ্যেই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে সে। পিতৃহারা হয় শ্যামল। মা ছাড়া আর কেউই রইল না ওর। মা মলি বেগমের ভবিষ্যতের সকল স্বপ্ন আবর্তিত হতে থাকে শ্যামলকে ঘিরেই। তাদের এই জীবনযুদ্ধে পাশে থাকে পরমাত্মীয়ার মতো বীরাঙ্গনা রাহেলা বেগম। স্বাধীনতার পরাজিত শত্রু, পাকিস্তানি হায়েনাদের দোসর আলবদর-রাজাকাররা আত্মগোপন থেকে বেরিয়ে আসতে থাকে। তাদেরই শীর্ষস্থানীয় একজন রসুলপুরের বেলায়েত মৌলভি। ধর্মীয় তেমন কোনো শিক্ষা-দীক্ষা ছাড়াই নিজেকে মৌলভি পরিচয়ে পরিচিত করে তোলা এক জঘন্য নরপশু সে। শ্যামলদের পরিবারটিকে সে বাস্তুভিটাচ্যুত করতে উঠেপড়ে লাগে। শ্যামলের শৈশব হয়ে ওঠে আরো কণ্টকাকীর্ণ। স্বাধীনতাপ্রিয় রসুলপুরের বীর জনতা হারতে শেখেনি। তারা সংগঠিত হয়। শ্যামলদের অসহায় পরিবারের পাশে এসে দাঁড়ায়। একাত্তরের চেতনায় প্রতিরোধ গড়ে তোলে রাজাকার-আলবদরদের বিরুদ্ধে। পরাজিত হয় বেলায়েত রাজাকার ও তার দোসররা। শ্যামলের শৈশবের ভাগ্যাকাশে উদিত হয় নতুন সূর্য।

ড. মোঃ আবু হেনা মোস্তফা কামাল, এনডিসি ২০ জানুয়ারি ২০২১ তারিখ অপরাহ্নে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব হিসাবে দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। ইতঃপূর্বে তিনি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় (০৭-০৭-২০২০ হতে ২০-০১-২০২১ তারিখ পর্যন্ত) এবং সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব পদে কর্মরত ছিলেন। তিনি বিসিএস (প্রশাসন) ক্যাডারের ৭ম (১৯৮৫) ব্যাচের কর্মকর্তা। তিনি বৃহত্তর পাবনা জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। পিতা মরহুম মোঃ আবু সুফিয়ান মিঞার সরকারি চাকুরির সুবাদে তাঁর শৈশব, কৈশোর ও যৌবনের উল্লেখযোগ্য সময় কেটেছে দেশের বিভিন্ন স্থানে। তিনি নাটোর জেলার রাজাপুর হাইস্কুল থেকে এসএসসি এবং পাবনা এডওয়ার্ড কলেজ থেকে এইচএসসি পাশ করেন। তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাণিজ্যে স্নাতক এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ব্যবস্থাপনায় স্নাতকোত্তর ডিগ্রী লাভ করেন। ‘ইকোট্যুরিজম’ বিষয়ে গবেষণা পূর্বক তিনি নেদারল্যাণ্ড থেকে পিএইচডি ডিগ্রী অর্জন করেন। তিনি ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজ, ঢাকা থেকে সাফল্যের সঙ্গে এনডিসি কোর্স সম্পন্ন করেন এবং বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস্‌ থেকে ‘জাতীয় নিরাপত্তা ও উন্নয়ন কৌশল’ বিষয়ে কৃতিত্বের সঙ্গে মাস্টার্স ডিগ্রী অর্জন করেন। ড. মোঃ আবু হেনা মোস্তফা কামাল, এনডিসি পেশাগত জীবনে বহুমুখী অভিজ্ঞতায় সমৃদ্ধ। ১৯৮৮ খ্রিস্টাব্দের শুরুর দিকে তিনি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের শিল্প মন্ত্রণালয়ে সহকারী সচিব হিসাবে যোগদান করেন। সে সময় শিল্পনীতি ১৯৯০ প্রণয়নে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হিসাবে অনবদ্য ভূমিকা রেখে সংশ্লিষ্ট সকলের নিকট প্রশংসিত হন। তিনি স্পেশাল এ্যাফেয়ার্স বিভাগে কর্মরত থাকাকালীন পার্বত্য চট্টগ্রামে শান্তি স্থাপন প্রক্রিয়ার সঙ্গে অব্যাহতভাবে অর্ধযুগেরও বেশি সময় অত্যন্ত নিবিড়ভাবে সম্পৃক্ত ছিলেন। পরবর্তীকালে ঐতিহাসিক পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তি সম্পাদনের অব্যবহিতপরে নবগঠিত পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মাননীয় মন্ত্রীর একান্ত সচিব হিসাবে যোগদান করেন। কর্মজীবনে তিনি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের শিল্প মন্ত্রণালয়, স্পেশাল এ্যাফেয়ার্স বিভাগ, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, শিক্ষা মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ে বিভিন্ন স্তরে সহকারী সচিব, সিনিয়র সহকারী সচিব, উপসচিব, যুগ্মসচিব, মন্ত্রীর একান্ত সচিব পদ ছাড়াও ‘ইংলিশ ল্যাঙ্গুয়েজ টিচিং ইমপ্রুভমেন্ট প্রকল্প (ইএলটিআইপি)’-এর প্রকল্প পরিচালক, ‘বাংলাদেশ ওভারসিজ এমপ্লয়মেন্ট অ্যান্ড সার্ভিসেস লিঃ (বোয়েসেল)’ -এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালকসহ বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করেন। ড. মোঃ আবু হেনা মোস্তফা কামাল, এনডিসি বিদেশস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসে ৫ (পাঁচ) বছর কূটনৈতিক দায়িত্ব পালন করেন। তিনি দেশে ও বিদেশে উচ্চশিক্ষাসহ পেশাগত দক্ষতা উন্নয়নে বিভিন্ন প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন। তিনি যুক্তরাষ্ট্রের The world Bank Training Institute, Duke University, যুক্তরাজ্যের Bradford University, থাইল্যান্ডের Asian Institute of Technology সহ জাপান, কোরিয়া, নেপাল, মালয়েশিয়া, ভিয়েতনাম প্রভৃতি দেশে উচ্চতর শিক্ষা ও বিশেষ প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন। তিনি দেশে ও বিদেশে অসংখ্য সেমিনার, সিম্পোজিয়াম, দ্বি-পাক্ষিক ও বহুপাক্ষিক গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের দলনেতা ও সদস্য হিসাবে অংশগ্রহণ করেন। ড.

মোঃ আবু হেনা মোস্তফা কামাল, এনডিসি একজন সফল শিশু সংগঠক। সত্তর দশকের শেষার্ধে তাঁর প্রতিষ্ঠিত ‘কিশোর কুঁড়ির মেলা, পাবনা’ শিশু-কিশোর সংগঠন হিসাবে প্রভূত সুখ্যাতি অর্জন করে। প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক হিসাবে তাঁর সুদক্ষ নেতৃত্বে সংগঠনটি পাবনা তথা সমস্ত উত্তরবঙ্গ, এমনকি জাতীয় পর্যায়েও ব্যাপক পরিচিতি লাভ করে। একজন একনিষ্ঠ পর্যটন অনূরাগী ব্যক্তি ড. মোঃ আবু হেনা মোস্তফা কামাল, এনডিসি দেশের অভ্যন্তরে ও বিদেশে ব্যাপক ভ্রমণ করেছেন। বিশ্বের সবক’টি মহাদেশের প্রায় সবগুলো গুরুত্বপূর্ণ দেশে তিনি ব্যক্তিগতভাবে ও দাপ্তরিককাজে ভ্রমণ করেছেন। তিনি একজন জনপ্রিয় ভ্রমন কাহিনী লেখক এবং পর্যটন বিষয়ক গবেষক। ছোট গল্প, উপন্যাস ও কিশোর সাহিত্য রচনায়ও তিনি পাঠকপ্রিয়তা লাভ করেছেন। তাঁর প্রয়াত মা রওশন আরা বেগমের প্রগাঢ় শিল্পবোধ শৈশবেই তাঁকে সাহিত্যের প্রতি অনুরাগী করে তোলে। তাঁর প্রকাশিত উল্লেখযোগ্য গ্রন্থাবলীর মধ্যে নেপালের সবুজ উপত্যকায়, যেমন দেখেছি জাপান, বিবশ বিহঙ্গ, মালয় দ্বীপের উপাখ্যান, এশিয়ার দেশে দেশে (১ম খন্ড), নিশুতির নোনাজল, আকাশ নন্দিনী, Eco Tourism, টোনাটুনির টেনশন, পেঙ্গুইনের দেশে, সাহসী সাত বন্ধু, বাদল ও মৎস্যকন্যা, রবিনের রংধনু, শ্যামলের শৈশব, হাজারো দ্বীপের ইন্দোনেশিয়া এবং মোহনের দেয়াল প্রভৃতি শিশু-কিশোরসহ সব বয়সের পাঠকের মাঝে ব্যাপকভাবে সমাদৃত হয়েছে। ড. মোঃ আবু হেনা মোস্তফা কামাল, এনডিসি ব্যক্তিগত জীবনে বিবাহিত এবং এক কন্যা ও এক পুত্র সন্তানের জনক।


বই সম্পর্কে কোন জিজ্ঞাসা বা মতামত থাকলে আমাদেরকে জানান
শেয়ার করুন

লেখকের অন্য বইসমূহ